৪ ই নভেম্বর ২০২০ তারিখে অনলাইন মন্থন পত্রিকার সম্পাদক নির্মাল্য নন্দী মহাশয়ের বিশেষ অনুরোধে নারী চরিত্রহীনা? পান্ডুলিপি কয়েক দিনের মধ্যে তৈরি করে, পত্রিকার সম্পাদকের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। লেখাটি ধারাবাহিক প্রকাশিত হয়ে চলেছে। পরবর্তী সময়ে অনলাইন প্রতিলিপি প্রকাশনায় কয়েক পর্ব প্রকাশ করার পর, প্রতিলিপি কর্তৃপক্ষের থেকে লেখার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। এবং কয়েকটি পর্ব মুছে দেওয়া হয়। প্রতিলিপি কর্তৃপক্ষের উপর রাগ করে নতুন আর কোনো পর্ব প্রকাশিত করি নাই। লেখাটি সংশোধন করা প্রয়োজন মনে করে ১ লা জুলাই থেকে ৩০ শে জুলাই ২০২১ পর্যন্ত সংশোধনের কাজ চালিয়ে যাই। সংশোধনের পরে উপন্যাসের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় *অবৈধ প্রেমের পরিণতি*।
১৫ টি অধ্যায়ে শেষ করা হয়েছে। ছোট্ট উপন্যাস বলার কারণ গল্পের ক্ষেত্রে অনুগল্প, ছোট গল্প ও বড় গল্পের শ্রেণী ভাগ করা হয়েছে। তাহলে উপন্যাসের শব্দের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে, ছোট উপন্যাস বড় উপন্যাস কেন হবে না? যে কাহিনীর ঘটনাকে, যেখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হয় সেই কাহিনীকে উপন্যাস বলা হয়। তাহলে শব্দের সংখ্যার অনুপাতে নামকরণের দরকার। কিন্তু বাংলা সাহিত্যের মধ্যে তা প্রচলন নেই। যে কাহিনীর ঘটনাকে সংক্ষিপ্তভাবে আলোচনা করা হয় সেই কাহিনী কে গল্প বলা হয়। গল্পের শব্দের সংখ্যার ভিত্তিতে অনুগল্প ও ছোট-বড় গল্পে ভাগ করা হয়েছে। পাঁচ হাজার শব্দের নীচেই, যদি উপন্যাসের ভাব ধারায় লেখা হয়, তবে উপন্যাস ভিত্তিক গল্প বলা যেতে পারে। উপন্যাসের পাঁচ হাজার শব্দের উপরে থাকলে, অনু উপন্যাস। দশ হাজার শব্দের উপরে থাকলে, ছোট উপন্যাস। পঁচিশ হাজার শব্দের উপরে থাকলে, বড় উপন্যাস। পঞ্চাশ হাজারের উপরে শব্দের সংখ্যা থাকলে পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস।