লেখক শংকর হালদার শৈলবালা তার দ্বিতীয় উপন্যাস "নিঃসন্তানের জ্বালা" নাম দিয়ে লেখা শুরু করেন। 14 জানুয়ারি 2018 থেকে 26 ডিসেম্বর 2018 খ্রিস্টাব্দে শেষ করেন। পরবর্তী সময়ে তৃতীয় সংশোধনের সময় উপন্যাসের নাম পরিবর্তন করে "সন্তানহীনা নারীর লাঞ্ছনা" নাম রাখেন। তৃতীয় বার সংশোধনের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২২ থেকে ১৩ অক্টোবর ২০২২ খ্রিস্টাব্দে পর্যন্ত। বধু নির্যাতনের বাস্তব সামাজিক কাহিনী নিয়ে এই উপন্যাসের ৩১ টি অধ্যায় তৈরি হয়েছে। উপন্যাসের শব্দ সংখ্যা :- ৩৯,৪২১
একজন বেকার স্বামীর জন্য উক্ত বধুকে পরিবারের বিভিন্ন ভাবে অপমানিত লাঞ্ছিত ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়। স্বামীর প্রতিষ্ঠার জন্য তার স্ত্রীর লড়াই করতে গিয়ে তার জীবন সংশয় হয়ে ওঠে। সমাজের অন্তরালের চার দেওয়ালের মধ্যে অনেক পারিবারিক অঘটন ঘটে থাকে কিন্তু সব সময় মানুষের সামনে প্রকাশ্যে আসে না। পুরুষ শাসিত সমাজ ব্যবস্থায় নারীদের কোন মূল্যায়ন করা হয় না। একজন অসহায় নারী কিভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি করে স্বনির্ভর এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারে সেই বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। একজন নারীর সুখের সংসারের মাঝে অন্য আরেকজন নারী আবির্ভূত হয়ে উক্ত নারীর কাছে থেকে তার স্বামীকে কেড়ে নেওয়ার চক্রান্ত। স্বামী নামক পুরুষ কে ত্যাগ করে সতী নারীর মহিমা।