দুই পৃথিবী এটি একটি সাসপেন্স বিষয়ক গল্প।এই শিরোনামের মধ্যেই বোঝানো হয়েছে দু রকমের জগৎ অর্থাৎ এক একটা মানুষের দুটি রূপ। একটি রূপ ভেতরের আর একটি রূপ বাইরের।
যেই মানুষটাকে বাইরে থেকে সকলেই খারাপ বলে নিন্দা করে আদতে কি সে সেটা পাওয়ার যোগ্য? নাকি যাকে বাইরে থেকে দেখলে ভদ্র সভ্য নম্র মনে হয় সে কি আদতেই সেইরকম?
এই গল্পের মুখ্য চরিত্রের নাম তৃষা,তৃষান্বিতা মিত্র তার মা রেখা দেবী, বাবা স্বরূপ মিত্র এবং একমাত্র দিদি অন্বেষা। আরও কিছু পার্শ্ব চরিত্র রয়েছে এই গল্পে। তৃষার বেশভূষা চারিত্রিক ও শারিরীক গঠন দেখে পাড়ার লোকজন এমনকি নিজেত আত্মীয়রাও তাকে খুব একটা পছন্দ করে না৷ অথচ এই তৃষাই একদিন ছিল সকলের নয়নমণি। প্রাণোচ্ছল প্রাণবন্ত সুন্দরী লাস্যময়ী বয়স কুড়ির মেয়েটির জীবনে কি ঘটেছিল সকলের অজান্তে? কি হয়েছিল এমন তৃষার জীবনে যেকারণে এখন আর কেউ তাকে পছন্দ করে না। হঠাৎ একদিন রাতে তৃষা নিখোজ হয়,শুরু হয় খোজাখুজি, শেষে পুলিশ আসে কিন্তু প্রথমেই এর কুলকিনারা হয়না তৃষা নিখোজ হওয়ার পরই বেড়িয়ে আসে মিত্র বাড়ির ভেতরে সব গোপন তথ্য, বেড়িয়ে আসে বাইরে নম্র ভদ্র সভ্য মানুষ স্বনামধন্য গার্মেন্টস বিজনেসম্যান স্বরূপ মিত্রের আসল চারিত্রিক তথ্য। তৃষা কি খুন হয়েছিল? নাকি কিডন্যাপ হয়েছিল? আর খুন বা কিডন্যাপ যাই হোক না কেন তার মোটিভই বা কি? তৃষা নিখোজ হওয়ার পেছনে কার হাত রয়েছে? এবং তার এমন করার কারণ কি? এই নিয়ে একটি সাসপেন্স গল্প দুই পৃথিবী। ঘরে ও বাইরের এই দুই পৃথিবীর তথ্য উন্মোচন হয় এই গল্পে