Experience reading like never before
Sign in to continue reading.
Discover and read thousands of books from independent authors across India
Visit the bookstore"It was a wonderful experience interacting with you and appreciate the way you have planned and executed the whole publication process within the agreed timelines.”
Subrat SaurabhAuthor of Kuch Woh Pal
তেরোটি ছোট ছোট মুহূর্তকে একত্রিত করে বানানো এই রঙিন ক্যানভাস , কখনো আনন্দ ..কখনো বিরহ ...কখনো ভয় ...কখনো আবার দুঃখের ডালি সাজিয়ে বসানো এই আসর.....
প্রেম - ভালোবাসা - যন্ত্রণা - সুখ - স্ব
তেরোটি ছোট ছোট মুহূর্তকে একত্রিত করে বানানো এই রঙিন ক্যানভাস , কখনো আনন্দ ..কখনো বিরহ ...কখনো ভয় ...কখনো আবার দুঃখের ডালি সাজিয়ে বসানো এই আসর.....
প্রেম - ভালোবাসা - যন্ত্রণা - সুখ - স্বপ্ন মাখানো মুহূর্তগুলি অমর হয়ে থাক অনুভূতিদের মাঝে...সঙ্গে থাকুক রূপকথা , স্বপ্নের শহর যেখানে শুধুই ভালোবাসাই হলো শেষ কথা ...
কখনো প্রেমের নেশায় মাতাল হবে মন , কখনো হবে বিরহ যন্ত্রণায় ব্যথিত , কখনো আবার ঘিরে ধরবে ভয়, কখনো বা ডাইরির ছেঁড়া পাতায় খুঁজে পাওয়া যাবে হারানো অতীতকে.....আবার কখনো স্বপ্নপুরীতে হবে নতুন সূর্যোদয়......
বিরহী রজনীগন্ধার মতন নিষ্পাপ পত্রলেখা এবং অপরমুখে ইতিবাচক চিন্তাধারার অধিকারী বর্ণ চক্রবর্তী।
ভাগ্যের চাকা তাঁদের একদিন দেখা করালো ঠিকই তবে সবটা গুছিয়ে নিতে কেটে গেলো
বিরহী রজনীগন্ধার মতন নিষ্পাপ পত্রলেখা এবং অপরমুখে ইতিবাচক চিন্তাধারার অধিকারী বর্ণ চক্রবর্তী।
ভাগ্যের চাকা তাঁদের একদিন দেখা করালো ঠিকই তবে সবটা গুছিয়ে নিতে কেটে গেলো গোটাকতক সময়।
তবে জীবন টাতো ঋতুর মতন, কখনো কালো মেঘ কখনো সোনালী রোদ্দুর। তাহলে এভাবেই কি তারা নিজেদের জীবন একে অপরের সাথে কাটিয়ে উঠতে পারবে নাকি মাঝপথে আসা কোনো প্রলয় করবে তাঁদের বিচ্ছিন্ন
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনে
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনের আওয়াজে যদি শুনতে না পায় অপর পাশের মানুষটাকে ভালোবাসার ব্যাকুলতা।
তবে মুখে বলে বার বার প্রকাশ করে কি লাভ?
ভালোবাসার অপর শব্দটা হলো বিশ্বাস, ভরসা।
একে অপরের প্রতি বোঝাপড়া, বিশ্বাস, ভরসা শব্দগুলো যতো গভীর,সে ভালোবাসার স্থায়িত্ব ততোই মজবুত।
চোখ সব সময় সত্যি দেখে না,কান সব সময় সত্যি শোনে না।
তাই সত্যি জানতে হলে বাস্তবায়ন করতে হবে। আবেগের বশে চোখের দেখা বা কানের শোনা জিনিস গুলো যদি বিশ্বাস করে নিই, তবে জীবনে আসতে পারে কঠিন বিপর্যয়।
রোদ যে এমন একটা চরিত্র, যার মাঝে ভালোবাসার গভীরতা বিশাল।তবে প্রকাশ খুবই কম।
রোদ মুখের কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। ভালোবাসার মানুষটাকে যথাযথ যত্নে রেখে আগলে রাখতে জানে। তবে অপর পাশের চরিত্রটা নীলা, সে অঢেল ভালোবাসলেও ভেতরে বিশ্বাসের অভাবে, সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে দূরে ঠেলে দেয়।
আর রোদ, যে বার বার তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে হারিয়ে বার বার ফিরে আসে। ভূল নিজে না করেও অপরপাশের মানুষটাকে দোষারোপ করে না।
ভালোবাসার মানুষটার মুখে তেঁতো কথা গুলো ভেতরে যন্ত্রণার ক্ষত তৈরি করে দেয়,সময়ের কাছে হার মেনে ভালোবাসার মানুষটার কথামতো অনেক দূরে চলে যায়। বছরের পর বছর কেটে যাওয়ার পরও সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পারে না।হেরে যায় জেদের কাছে, ফিরে এসে আবার ক্ষতবিক্ষত হয় ভালোবাসার মানুষটার কাছে।
ভালোবাসা ছোট একটা শব্দ সবার কাউকে না কাউকে ভালোবাসার অধিকার আছে?যেমন টা আবরার কাজি ওরপে সূর্য চৌধুরী সে একজন মাফিয়া কিং হয়েও একজন সাধারণ মেয়ে কে ভালোবাসে?আর মেয়েটা ছিলো বাবা মা
ভালোবাসা ছোট একটা শব্দ সবার কাউকে না কাউকে ভালোবাসার অধিকার আছে?যেমন টা আবরার কাজি ওরপে সূর্য চৌধুরী সে একজন মাফিয়া কিং হয়েও একজন সাধারণ মেয়ে কে ভালোবাসে?আর মেয়েটা ছিলো বাবা মায়ের আদরের বড় মেয়ে সুমাইয়া রহমান!যার সাথে সূর্যের ফ্রেন্ডশিপ ছিলো ছোট থাকতে কিন্তু,কিছু গুন্ডা সূর্যের বাবা মা কে মেরে ফেলে?কোন একটা কারণে তাই বাবা,মায়ের মৃত্যুর বদলা নিতে সূর্য হয়ে ওঠে দ্যা মাস্টার মাইন্ড অফ মাফিয়া সাথে নিজের ঠিকানা প্লাটে ফেলে আর চলে যায় অনেক দূরে এভাবে কয়েক বছর চলে যায় হঠাৎ একদিন সেই মাফিয়ার জীবন ধমকা হওয়ার মতো সুমাইয়া চলে আসে?যাকে দেখে সূর্যের নেশা হয়ে যায় যেই সেই নেশা নয় ভালোবাসার নেশা?সাথে খোঁজ নিয়ে জানতে পারে এই সে যে ছোটবেলায় সূর্যের ফ্রেন্ড ছিলো,সুমাইয়া এসবের কিছুই জানতো না আর সূর্য কে ঘৃণা করতো সূর্য কে ঘৃণা করার কারণ ছিলো সূর্য একজন মাফিয়া।, যার কারণে সুমাইয়া তাকে ঘৃণা করতো হঠাৎ একদিন সূর্য নিজের আগের পরিচয় সুমাইয়ার সামনে আসে? যখন সূর্যের আসল পরিচয় জানতে পারে তখন সুমাইয়া খুশিতে আত্মহরা হয়ে যায় সাথে তাদের ভালোবাসা ভরপুর একটা সংসার হয়ে ওঠে?আর সূর্য নিজের মাফিয়া জীবন ছেড়ে নরমাল জীবনে ফিরে আসে?
গল্পটা আমাদের তথাকথিত সমাজের অন্ধকারাচ্ছন্ন দিককে তুলে ধরে। হোমোসেক্সুয়ালিটিকে যেখানে আজও লজ্জা বলে মনে করা হয়। পণপ্রথা যেখানে আজও বৈধ । এমনই শিক্ষিত সমাজের হাতে নিষ্ঠুর ভা
গল্পটা আমাদের তথাকথিত সমাজের অন্ধকারাচ্ছন্ন দিককে তুলে ধরে। হোমোসেক্সুয়ালিটিকে যেখানে আজও লজ্জা বলে মনে করা হয়। পণপ্রথা যেখানে আজও বৈধ । এমনই শিক্ষিত সমাজের হাতে নিষ্ঠুর ভাবে বলি হয় শ্রীপর্ণা। যার অন্ধকার আকাশকে আলো করে তুলতে চায় অনুভব।। কিন্তু সেও সমাজের চোখে হয়ে যায় দোষী। সমাজের বাধা ধরা নিয়মে বদ্ধ জীবন, সামাজিক সন্মান রক্ষা করার লড়াই আর নিজের ভালবাসাকে পাওয়ার লড়াই। এই নিয়েই আমার গল্প তৃষ্ণা।
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনে
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনের আওয়াজে যদি শুনতে না পায় অপর পাশের মানুষটাকে ভালোবাসার ব্যাকুলতা।
তবে মুখে বলে বার বার প্রকাশ করে কি লাভ?
ভালোবাসার অপর শব্দটা হলো বিশ্বাস, ভরসা।
একে অপরের প্রতি বোঝাপড়া, বিশ্বাস, ভরসা শব্দগুলো যতো গভীর,সে ভালোবাসার স্থায়িত্ব ততোই মজবুত।
চোখ সব সময় সত্যি দেখে না,কান সব সময় সত্যি শোনে না।
তাই সত্যি জানতে হলে বাস্তবায়ন করতে হবে। আবেগের বশে চোখের দেখা বা কানের শোনা জিনিস গুলো যদি বিশ্বাস করে নিই, তবে জীবনে আসতে পারে কঠিন বিপর্যয়।
রোদ যে এমন একটা চরিত্র, যার মাঝে ভালোবাসার গভীরতা বিশাল।তবে প্রকাশ খুবই কম।
রোদ মুখের কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। ভালোবাসার মানুষটাকে যথাযথ যত্নে রেখে আগলে রাখতে জানে। তবে অপর পাশের চরিত্রটা নীলা, সে অঢেল ভালোবাসলেও ভেতরে বিশ্বাসের অভাবে, সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে দূরে ঠেলে দেয়।
আর রোদ, যে বার বার তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে হারিয়ে বার বার ফিরে আসে। ভূল নিজে না করেও অপরপাশের মানুষটাকে দোষারোপ করে না।
ভালোবাসার মানুষটার মুখে তেঁতো কথা গুলো ভেতরে যন্ত্রণার ক্ষত তৈরি করে দেয়,সময়ের কাছে হার মেনে ভালোবাসার মানুষটার কথামতো অনেক দূরে চলে যায়। বছরের পর বছর কেটে যাওয়ার পরও সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পারে না।হেরে যায় জেদের কাছে, ফিরে এসে আবার ক্ষতবিক্ষত হয় ভালোবাসার মানুষটার কাছে।
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনে
ভালোবাসা কি?কিভাবে প্রকাশ করে সেটা?
এর অনুভূতি কেমন?
কাউকে ভালোবাসলে কি কেবলি তা, বার বার মুখে বলে বুঝাতে হবে, অপরপাশের মানুষটাকে?
যদি চোখ না বুঝে চোখের, ভাষা! হৃদস্পনের আওয়াজে যদি শুনতে না পায় অপর পাশের মানুষটাকে ভালোবাসার ব্যাকুলতা।
তবে মুখে বলে বার বার প্রকাশ করে কি লাভ?
ভালোবাসার অপর শব্দটা হলো বিশ্বাস, ভরসা।
একে অপরের প্রতি বোঝাপড়া, বিশ্বাস, ভরসা শব্দগুলো যতো গভীর,সে ভালোবাসার স্থায়িত্ব ততোই মজবুত।
চোখ সব সময় সত্যি দেখে না,কান সব সময় সত্যি শোনে না।
তাই সত্যি জানতে হলে বাস্তবায়ন করতে হবে। আবেগের বশে চোখের দেখা বা কানের শোনা জিনিস গুলো যদি বিশ্বাস করে নিই, তবে জীবনে আসতে পারে কঠিন বিপর্যয়।
রোদ যে এমন একটা চরিত্র, যার মাঝে ভালোবাসার গভীরতা বিশাল।তবে প্রকাশ খুবই কম।
রোদ মুখের কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। ভালোবাসার মানুষটাকে যথাযথ যত্নে রেখে আগলে রাখতে জানে। তবে অপর পাশের চরিত্রটা নীলা, সে অঢেল ভালোবাসলেও ভেতরে বিশ্বাসের অভাবে, সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে দূরে ঠেলে দেয়।
আর রোদ, যে বার বার তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে হারিয়ে বার বার ফিরে আসে। ভূল নিজে না করেও অপরপাশের মানুষটাকে দোষারোপ করে না।
ভালোবাসার মানুষটার মুখে তেঁতো কথা গুলো ভেতরে যন্ত্রণার ক্ষত তৈরি করে দেয়,সময়ের কাছে হার মেনে ভালোবাসার মানুষটার কথামতো অনেক দূরে চলে যায়। বছরের পর বছর কেটে যাওয়ার পরও সে তাঁর ভালোবাসার মানুষটাকে ভুলতে পারে না।হেরে যায় জেদের কাছে, ফিরে এসে আবার ক্ষতবিক্ষত হয় ভালোবাসার মানুষটার কাছে।
'প্রথম অঞ্জলি' আমার প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ। সুবিশাল সাগরের মত বিস্তৃত সাহিত্য জগতে আমার এই বই অঞ্জলি স্বরূপ। আর যেহেতু এটা আমার প্রথম বই,তাই এই বইয়ের নাম 'প্রথম অঞ্জলি' রেখেছি।
'প্রথম অঞ্জলি' আমার প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ। সুবিশাল সাগরের মত বিস্তৃত সাহিত্য জগতে আমার এই বই অঞ্জলি স্বরূপ। আর যেহেতু এটা আমার প্রথম বই,তাই এই বইয়ের নাম 'প্রথম অঞ্জলি' রেখেছি। এটা আমার প্রথম বই,কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। তাই যদি কোনো ভুল-ভ্রান্তি থেকে থাকে,তাহলে নিজ গুণে ক্ষমা করবেন। এই বইয়ের প্রতিবাদী কবিতাগুলি কোনো ব্যক্তি বিশেষকে আক্রমণ করে নয়। তাই কেউ অযথা গায়ে মাখতে যাবেন না।
এই বইটি আমার স্বপ্নের কাজ।অনেক ভালোবাসা ও স্বপ্ন দিয়ে গড়া এই বই। এই বইয়ে রয়েছে নানান স্বাদের ছেষট্টি'টি কবিতা। এই বইয়ের কবিতাগুলি যদি পাঠকের মন ছুঁয়ে যেতে পারে এবং বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতিকে একটুও সমৃদ্ধ করতে পারে তবেই আমার শ্রম সার্থক হবে।
ছোট্ট একটা ঘটনা ঢাকতে গিয়ে সেটা ডাল পালা বিস্তার করে যে কতো বিশাল ভুল বোঝাবুঝির জন্ম দিতে পারে সেটা আমরা ভাবি না। নিজের মায়াবতীটা কষ্ট পাবে, এই ভেবে যে ঘটনাটা বেমালুম চেপে গিয়ে
ছোট্ট একটা ঘটনা ঢাকতে গিয়ে সেটা ডাল পালা বিস্তার করে যে কতো বিশাল ভুল বোঝাবুঝির জন্ম দিতে পারে সেটা আমরা ভাবি না। নিজের মায়াবতীটা কষ্ট পাবে, এই ভেবে যে ঘটনাটা বেমালুম চেপে গিয়েছিল রাহাত, সেটাই কাল হলো শেষমেশ--। তবুও দিনশেষে জয় হয় ভালোবাসার। অভিমানের মেঘের আড়াল থেকে ভালোবাসার সূর্যটা ঠিকই ঝিলিক দিয়ে হাসে প্রেমাকাশে।
লিমা এ গল্পের নায়িকা পরোপকারী, খুব রাগী, ছেড়ে কথা বলেনা এমন একটি মেয়ে।।
আবির এ গল্পের নায়ক কলেজে সবাই বড় ভাই বলে জানে।।
লিমা আর আবির কলেজেই পরিচিত হয়।। কিছু টা তর্ক ব
লিমা এ গল্পের নায়িকা পরোপকারী, খুব রাগী, ছেড়ে কথা বলেনা এমন একটি মেয়ে।।
আবির এ গল্পের নায়ক কলেজে সবাই বড় ভাই বলে জানে।।
লিমা আর আবির কলেজেই পরিচিত হয়।। কিছু টা তর্ক বির্তক হাল্কা খুনসুটি দিয়ে ওদের মাঝে ভালোবাসা হয়।।
ওদের বিয়েও ঠিক হয়।।
কিন্তু নিজের গায়ে হলুদে লিমাকে ধর্ষন করে এক নরপশু।। একটি মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে একবার এ ছেলিটিকে চড় মারায় লিমার সব সপ্ন ভেঙ্গে দেয় নরপশুটা।।
তারপর আবিরের মা,বাবা বিয়ে ভেঙ্গে দিতে চায়।।
কিন্তু আবির ভালোবাসে লিমাকে তাই লিমাকে এমন দুঃসময় একা ফেলে দেয়না।।
নরপশুকে পুলিশর হাতে তুলে দেয়।। আর বিয়ে করে নেয় লিমাকে।।
বিয়ের পরও অনেক বিপদের সামনে পরতে হয় দুজনকেই।। কিন্তু ভালোবেসে শেষ পর্যন্ত একে অন্যর পাশে থাকে ওরা।।
এভাবে সকল পরিস্থিতিতে প্রিয় মানুষের পাশে থাকাকেই তো ভালোবাসা বলে।।
দুই পৃথিবী এটি একটি সাসপেন্স বিষয়ক গল্প।এই শিরোনামের মধ্যেই বোঝানো হয়েছে দু রকমের জগৎ অর্থাৎ এক একটা মানুষের দুটি রূপ। একটি রূপ ভেতরের আর একটি রূপ বাইরের।
যেই মানুষটাক
দুই পৃথিবী এটি একটি সাসপেন্স বিষয়ক গল্প।এই শিরোনামের মধ্যেই বোঝানো হয়েছে দু রকমের জগৎ অর্থাৎ এক একটা মানুষের দুটি রূপ। একটি রূপ ভেতরের আর একটি রূপ বাইরের।
যেই মানুষটাকে বাইরে থেকে সকলেই খারাপ বলে নিন্দা করে আদতে কি সে সেটা পাওয়ার যোগ্য? নাকি যাকে বাইরে থেকে দেখলে ভদ্র সভ্য নম্র মনে হয় সে কি আদতেই সেইরকম?
এই গল্পের মুখ্য চরিত্রের নাম তৃষা,তৃষান্বিতা মিত্র তার মা রেখা দেবী, বাবা স্বরূপ মিত্র এবং একমাত্র দিদি অন্বেষা। আরও কিছু পার্শ্ব চরিত্র রয়েছে এই গল্পে। তৃষার বেশভূষা চারিত্রিক ও শারিরীক গঠন দেখে পাড়ার লোকজন এমনকি নিজেত আত্মীয়রাও তাকে খুব একটা পছন্দ করে না৷ অথচ এই তৃষাই একদিন ছিল সকলের নয়নমণি। প্রাণোচ্ছল প্রাণবন্ত সুন্দরী লাস্যময়ী বয়স কুড়ির মেয়েটির জীবনে কি ঘটেছিল সকলের অজান্তে? কি হয়েছিল এমন তৃষার জীবনে যেকারণে এখন আর কেউ তাকে পছন্দ করে না। হঠাৎ একদিন রাতে তৃষা নিখোজ হয়,শুরু হয় খোজাখুজি, শেষে পুলিশ আসে কিন্তু প্রথমেই এর কুলকিনারা হয়না তৃষা নিখোজ হওয়ার পরই বেড়িয়ে আসে মিত্র বাড়ির ভেতরে সব গোপন তথ্য, বেড়িয়ে আসে বাইরে নম্র ভদ্র সভ্য মানুষ স্বনামধন্য গার্মেন্টস বিজনেসম্যান স্বরূপ মিত্রের আসল চারিত্রিক তথ্য। তৃষা কি খুন হয়েছিল? নাকি কিডন্যাপ হয়েছিল? আর খুন বা কিডন্যাপ যাই হোক না কেন তার মোটিভই বা কি? তৃষা নিখোজ হওয়ার পেছনে কার হাত রয়েছে? এবং তার এমন করার কারণ কি? এই নিয়ে একটি সাসপেন্স গল্প দুই পৃথিবী। ঘরে ও বাইরের এই দুই পৃথিবীর তথ্য উন্মোচন হয় এই গল্পে
ভালোবাসা কি শুধু মানুষের জন্য ই ? কোনো ভ্যাম্পায়ার কি ভালোবাসতে পারে না ? জীবনে একবার ভালোবাসার পরও তো ভালোবাসা হয়, হতে পারে।। বিগত কয়েক শো বছর যে নিজের ভালোবাসার মানুষকে মনে করে
ভালোবাসা কি শুধু মানুষের জন্য ই ? কোনো ভ্যাম্পায়ার কি ভালোবাসতে পারে না ? জীবনে একবার ভালোবাসার পরও তো ভালোবাসা হয়, হতে পারে।। বিগত কয়েক শো বছর যে নিজের ভালোবাসার মানুষকে মনে করে শুধু চোখের জল বিসর্জন করে, তার জন্য হিংস্র হতে পারে, সেই কিন্তু কোনো একজনের জন্য পুনরায় হাসতে পারে, তার খুশিতে আনন্দিত ও তার দুঃখে কষ্ট পেতে পারে।।
হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও একজনকে ভালোবেসে পুনরায় হৃদস্পন্দন হতে পারে।। দ্বিতীয়বার ভালোবাসার পরও ভ্যাম্পায়ার হওয়া সত্ত্বেও বাঁচার আশা করতে পারে।। সেই ভালোবাসার মানুষটা একদিকে আর বাকি পুরো পৃথিবী একদিকে রাখতে পারে।।
আকাশ একজন ভ্যাম্পায়ার যে তার শত শত বছর আগের একটা প্রতিশোধের জন্য অপেক্ষা করছে কিন্তু ঘটনা চক্রে সেই ভ্যাম্পায়ার একজন মানুষের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।। একজনকে ভালোবাসে কিন্তু বিয়ে হলো অন্যজনের সাথে, আকাশ কোথাও না কোথাও তার নিজের নববধূকে কষ্ট দেওয়ার জন্য অনেক পথ খুঁজে বের করে কিন্তু তার চোখের জল দেখেই আর সেটা করতে পারে না, তার চোখের জল দেখে আকাশের নিজের বেশি কষ্ট হয়, তাহলে সে নিজের নববধূকে কষ্ট দেবে কি করে ? সেটা তো হয়ই না কিন্তু তাও ও চেষ্টা বন্ধ করে না।। এতোকিছুর পরও আকাশ তার নববধূকে ভালোবেসে ফেলে, একজন ভ্যাম্পায়ার হওয়া সত্ত্বেও সে তাকে ভালোবেসে ফেলে।।
এক সাধারণ স্কুল টিচার যে কিনা সাদামাটা জীবন যাপন পছন্দ করে,ব্যস্ত থাকে নিজের জীবন নিয়ে।
এক অচেনা মেয়েকে কিছু খারাপ রাজনৈতিক লোকেদের হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন ও নিজের প
এক সাধারণ স্কুল টিচার যে কিনা সাদামাটা জীবন যাপন পছন্দ করে,ব্যস্ত থাকে নিজের জীবন নিয়ে।
এক অচেনা মেয়েকে কিছু খারাপ রাজনৈতিক লোকেদের হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন ও নিজের পরিবারের জীবন বিপন্ন করে বসে,সত্যের পথে চলার কারণে ধ্বংস হয়ে যায় ওর পরিবার।সে কোথায়? ওপর তবে অন্য একজনের মনে এক বিদ্বেষী মনোভাবের জন্ম নেয়,হয়ে ওঠে এক চরম শক্তিশালী মাফিয়া।ধীরে ধীরে প্রতিশোধ নেয়,এরই মাঝে কুরে কুরে খায় ওর ইতিহাস।কি হবে শেষে?এর শেষ কি আদেও হবে?সব কি সমান্তরাল হবে?হাজারো মার্ডার,ধর্ষণ,জঘন্যতা কি আর ফিরিয়ে দেবে ওর সেই সাদা মাটা জীবন?
এই সময়ে যখন আর কেউই ছন্দে সেই ভাবে মাতেনা, পরিস্থিতি আর সেই রকম নেই। সেই সেরকম মুহূর্তে আপনারা অর্থাৎ যারা পাঠক তাদের জন্য নিয়ে এসেছি এই কবিতা সংকলন। যার মধ্যে নানান ধরণের কবিত
এই সময়ে যখন আর কেউই ছন্দে সেই ভাবে মাতেনা, পরিস্থিতি আর সেই রকম নেই। সেই সেরকম মুহূর্তে আপনারা অর্থাৎ যারা পাঠক তাদের জন্য নিয়ে এসেছি এই কবিতা সংকলন। যার মধ্যে নানান ধরণের কবিতা আপনারা পাবেন,পাবেন কিছু মজাদার সময়, কিছু আবেগ,কিছু অনুভূতি। মিশিয়ে ফেলতে পারেন নিজেকে এটির মধ্যে, ডুবে যেতে পারেন ছন্দের সাগরে। যেখানে অনুভূতির খেলা প্রতিনিয়ত চলছে। সেই সব সুন্দর মুহূর্তের সাক্ষী হতেই এই বই লেখা। যাতে আপনারা আনন্দ পেতে পারেন। হয়ে যান আমাদের এই বইয়ের এক অংশ।
গল্পটা একটা জীবন যুদ্ধে হেরে যাওয়া ছেলের,
সমাজের কলঙ্ক কে পেরিয়ে গিয়েও সে পেরেছিলো শাসন তন্ত্রে ফিরে আসতে।
স্বপ্ন টা ছিলো তার শৈশব এর একজন আর্মি অফিসার হওয়ার তবে এখন সে এ
গল্পটা একটা জীবন যুদ্ধে হেরে যাওয়া ছেলের,
সমাজের কলঙ্ক কে পেরিয়ে গিয়েও সে পেরেছিলো শাসন তন্ত্রে ফিরে আসতে।
স্বপ্ন টা ছিলো তার শৈশব এর একজন আর্মি অফিসার হওয়ার তবে এখন সে এমন একটা মানুষে পরিণত হয়েছে যার কাছে অর্থের চাইতে কোনোকিছু বড়ো নয়।
তবে ঘটলো আবারো একবার তার জীবনে একই কিছু, তবে এবারও সে অর্থের লোভে হারাবে সব।
সম্পুর্ন গল্প টা পাবেন মুদ্রিত সংখ্যায়।
বুধু ভগৎ জন্ম:- ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৭৯২ - মৃত্যু:- ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৮৩২ ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ব Read More...
Are you sure you want to close this?
You might lose all unsaved changes.
The items in your Cart will be deleted, click ok to proceed.