Experience reading like never before
Sign in to continue reading.
Discover and read thousands of books from independent authors across India
Visit the bookstore"It was a wonderful experience interacting with you and appreciate the way you have planned and executed the whole publication process within the agreed timelines.”
Subrat SaurabhAuthor of Kuch Woh Palলেখক পিকু (প্রকৃত নাম রমেশ কর্মকার) জন্ম ১৯৭২ সালে তৎকালীন মধ্যপ্রদেশ বর্তমানে ছত্রিশগড় রাজ্যের ' কোণ্ডাগাঁও ' এ। শৈশব কেটেছে উড়িষ্যার প্রত্যন্ত পাহাড় অরণ্যে ঘেরা রামায়ণ খ্যাত দণ্ডকারণ্য-এ যা বর্তমানে মালকানগিরি ডিস্ট্Read More...
লেখক পিকু (প্রকৃত নাম রমেশ কর্মকার) জন্ম ১৯৭২ সালে তৎকালীন মধ্যপ্রদেশ বর্তমানে ছত্রিশগড় রাজ্যের ' কোণ্ডাগাঁও ' এ। শৈশব কেটেছে উড়িষ্যার প্রত্যন্ত পাহাড় অরণ্যে ঘেরা রামায়ণ খ্যাত দণ্ডকারণ্য-এ যা বর্তমানে মালকানগিরি ডিস্ট্রিক্ট নামে পরিচিত। ছোটবেলায় বাবার মুখে শোনা পূর্ববঙ্গের নানান গল্প পারিবারিক ইতিহাস, স্বাধীনতা সংগ্রামের সাথে পরিবারের সম্পর্ক, বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে কলম ধরতে। তখন থেকেই অল্পবিস্তর সাহিত্যচর্চার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করেন। কিন্তু বহির্জগৎ থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন ভৌগোলিক অবস্থানগত প্রতিবন্ধকতার কারণে সেই সময় সাহিত্যচর্চা বিশেষ অগ্রগতি লাভ করতে পারেনি। অতঃপর মহানগর কলকাতায় এসে কলা শাখায় স্নাতক হন, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অরণ্যের অন্ধকার জগত থেকে হঠাৎ এই মহানগরে এসে পড়ার বৈপরীত্য জীবনকে ভীষণভাবে আলোড়িত করে। এই সময় ধীরে ধীরে বাংলা সাহিত্যের সঙ্গে পরিচিতি গড়ে উঠতে থাকে। অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে বাণিজ্যিক চিত্রকলা বিভাগে ডিপ্লোমা অর্জন করে । পাশাপাশি বেশকিছু লিটিল ম্যাগাজিনে ধারাবাহিকভাবে লেখালেখি চলতে থাকে। তবে এই সময় জীবনানন্দ দাশের কাব্যের প্রতি আসক্তি জনিত কারণে লেখালেখির মধ্যে আধুনিক ধারার কাব্য রচনাই তার সাহিত্য রচনার প্রধান মাধ্যম হিসেবে প্রতিফলিত। পরবর্তীতে শক্তি চট্টোপাধ্যায় , সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় , জয় গোস্বামী এবং সমরেশ মজুমদারের প্রভাবে কাব্য এবং গল্প-উপন্যাস উভয় ধারায় লেখালেখির শুরু হয়।
প্রকৃতিপ্রেমিক এই সাহিত্যিক দীর্ঘকাল কাটিয়েছেন বিজ্ঞাপন জগতের সাথে, ক্রিয়েটিভ এবং টেকনিকাল বিভাগে। তারই সাথে কখনো কখনো চারুকলা, সংগীত, নাট্যচর্চা, বনসাই প্রভৃতি। বিজ্ঞাপন জগতের দায়িত্বের সুবাদে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘোরাঘুরি এবং বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সাথে মেলামেশার সুযোগ তার সাহিত্য সাধনাকে করেছে বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ।
Read Less...Achievements
'গল্পের মান্দাস' অবশেষে দুই মলাটে ধরা পড়লো। সময় ভেলায় ছুটে চলা নিজস্ব কথামালার নির্দিষ্ট কিছু অবয়ব থাকে। কিছু গল্প এই মান্দাস উৎরে যায়। আপাত অপরিচিত লেখক কিংবা স্বনামধন্
'গল্পের মান্দাস' অবশেষে দুই মলাটে ধরা পড়লো। সময় ভেলায় ছুটে চলা নিজস্ব কথামালার নির্দিষ্ট কিছু অবয়ব থাকে। কিছু গল্প এই মান্দাস উৎরে যায়। আপাত অপরিচিত লেখক কিংবা স্বনামধন্য লেখককে তাই বেছে নিতেই হয়। এইরকমভাবে কিছু গল্প বেছে নিতে হল বর্তমান সংকলনের দুই মলাটে।
এটি একটি পরিচিত লিটিল ম্যাগাজিন। যা দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে পাঠকের কাছে সমাদৃত। দীর্ঘদিন যাবত বহু খ্যাতনামা সাহিত্যিকরা এই পত্রিকায় তাদের সৃজিত সাহিত্য কর্ম প্রকাশিত করে চলেছেন
এটি একটি পরিচিত লিটিল ম্যাগাজিন। যা দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে পাঠকের কাছে সমাদৃত। দীর্ঘদিন যাবত বহু খ্যাতনামা সাহিত্যিকরা এই পত্রিকায় তাদের সৃজিত সাহিত্য কর্ম প্রকাশিত করে চলেছেন। পাঠক মহলে উচ্চ প্রশংসিত এই বইটি আশা করি আপনাদের সকলের কাছে যথেষ্ট সমাদৃত হবে।
এই দহন বেলা কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলির মধ্যে জীবনের ঘ্রাণ, উন্মেষ ও কাতরতা আছে। প্রাত্যহিক কর্মজীবনের চালচিত্র আছে। তাই দিবারাত্রির এই কবিতাগুলি খুবই সতেজ ও উজ্জ্বল। যন্ত্রণ
এই দহন বেলা কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলির মধ্যে জীবনের ঘ্রাণ, উন্মেষ ও কাতরতা আছে। প্রাত্যহিক কর্মজীবনের চালচিত্র আছে। তাই দিবারাত্রির এই কবিতাগুলি খুবই সতেজ ও উজ্জ্বল। যন্ত্রণা কাতর জীবনের উত্তরণ আছে। এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি নানা ঋতুর চিত্র ও আবহ নিয়ে বেড়ে উঠেছে। কবিতাগুলি পাঠকের কাছে সমাদৃত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
এই দহন বেলা কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলির মধ্যে জীবনের ঘ্রাণ, উন্মেষ ও কাতরতা আছে। প্রাত্যহিক কর্মজীবনের চালচিত্র আছে। তাই দিবারাত্রির এই কবিতাগুলি খুবই সতেজ ও উজ্জ্বল। যন্ত্রণা কাতর জীবনের উত্তরণ আছে। এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি নানা ঋতুর চিত্র ও আবহ নিয়ে বেড়ে উঠেছে। কবিতাগুলি পাঠকের কাছে সমাদৃত হবে বলেই আমার বিশ্বাস।
আমি ছবি আঁকি, তাই যা’ই দেখি আমি আমার চৌকো ফ্রেমে আটকে রাখি। সে আমাদের বাজারের সবজি বেচা চাঁদু বা ব্যাংকের টাই আঁটা বড়বাবু। তারা হাসে, কথা বলে অথবা গম্ভীরভাবে জ্ঞান দেয়। যেমন শ
আমি ছবি আঁকি, তাই যা’ই দেখি আমি আমার চৌকো ফ্রেমে আটকে রাখি। সে আমাদের বাজারের সবজি বেচা চাঁদু বা ব্যাংকের টাই আঁটা বড়বাবু। তারা হাসে, কথা বলে অথবা গম্ভীরভাবে জ্ঞান দেয়। যেমন শ্যামবাজারের মোড়ে বিহারীলাল ভিক্ষা চায় আর আতালি চায়ের দোকান দেয়। এদের জীবন ধারণের জন্য এক এক জীবন, ভুল ঠিক ভালো-মন্দ বলে হয়তো পৃথিবীতে কিছু নেই। তার সবটাই আপেক্ষিক।
জানিনা, এসব শেষ মেশ গল্প হয়ে উঠলো কিনা! সে কথা আপনারাই বলবেন। আমি শুধু যা দেখেছি, যা শুনেছি, তাই লিখে দায় সেরেছি। তাই বিচারের দায়'ও সেই পাঠকের হাতেই তুলে দিলাম। যদি তা একজন পাঠকেরও ভালো লাগে, তবে এই প্রচেষ্টা সার্থক বলে মনে করবো।
প্রিয় মানুষটাকে আর আমাদের মধ্যে পেতে চাই না বরং ভয়ে আতঙ্ক গ্রস্ত হয়ে তাদের থেকে পালিয়ে বেড়াই। তাদের যে কাছের মানুষ জনকে ছেড়ে চলে যেতে হয় এবং হারিয়ে যাওয়া মানুষ গুলো য
প্রিয় মানুষটাকে আর আমাদের মধ্যে পেতে চাই না বরং ভয়ে আতঙ্ক গ্রস্ত হয়ে তাদের থেকে পালিয়ে বেড়াই। তাদের যে কাছের মানুষ জনকে ছেড়ে চলে যেতে হয় এবং হারিয়ে যাওয়া মানুষ গুলো যে আমাদেরই একজন , হয় তো তারা আমাদের ক্ষতি চায় না বা কাছে আসতে চায়, সেটা মেনে নেওয়ার মতো সাহস বা মানসিকতা আমাদের থাকে না। তারা শরীরে অবস্থান না করলেও অশরীরে বার বার আমাদের বুঝিয়ে দিয়ে যায় তাদের অস্তিত্ব বা তাদের উপস্থিতি আমাদের অনুভূতিকে ছুঁয়ে যায়। তেমনি কিছু বাস্তব অবাস্তবের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে কল্পনার দোলাচলে কিছু অভিজ্ঞতার আখরে আলোকিত পাঠকের মনোরঞ্জনের জন্য কাহিনী রাত নামলেই"
এই বইয়ে আছে তিনটি গল্প, যার প্রথম দুটোই রিপুর বশে নিরীহ সাধারণ মানুষও কেমন না-মানুষ হয়ে ওঠে তার প্রমাণ রাখার চেষ্টা করেছি, আর তৃতীয় কাহিনীটা তো একাধারে তিনটে কাহিনীর শৃঙ্খলে
এই বইয়ে আছে তিনটি গল্প, যার প্রথম দুটোই রিপুর বশে নিরীহ সাধারণ মানুষও কেমন না-মানুষ হয়ে ওঠে তার প্রমাণ রাখার চেষ্টা করেছি, আর তৃতীয় কাহিনীটা তো একাধারে তিনটে কাহিনীর শৃঙ্খলে গড়ে ওঠা নিছক ঘটনাবলী, যার সাক্ষী এই কলকাতা শহর নিজেই, বাস্তব হলেও যার স্বাদ পাঠকদের শিহরিত করবে বলে আশা রাখি। পাঠকের ভালবাসাই লেখার একমাত্র কাঙ্ক্ষিত প্রাপ্য, পাঠকবর্গের গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠাই তার লক্ষ্য, তবেই না লেখার সার্থকতা। পাঠকের দরবারে স্বীকৃতিলাভ করলেই নিজের পরিশ্রম সার্থক বলে মনে করবো।
এই কাব্য গ্রন্থে অলকানন্দা ও দেবপ্রয়াগ- দুটি চরিত্রের আশা আকাঙ্খা ও বেদনার মেঘ ভার এবং ওদের জীবনে এগিয়ে চলার সংগ্রাম ও মিলিত হওয়ার দুর্দমনীয় আকাঙ্ক্ষা ও প্রেম বিরহের আখ্যান ব
এই কাব্য গ্রন্থে অলকানন্দা ও দেবপ্রয়াগ- দুটি চরিত্রের আশা আকাঙ্খা ও বেদনার মেঘ ভার এবং ওদের জীবনে এগিয়ে চলার সংগ্রাম ও মিলিত হওয়ার দুর্দমনীয় আকাঙ্ক্ষা ও প্রেম বিরহের আখ্যান বিধৃত হয়েছে ।
অবশেষে দুটি হৃদয় মিলিত হয়ে এক মহাজাগতিক অনুভূতির জন্ম হয় । জন্ম হয় গঙ্গা নদীর মতো পবিত্র এক বিশ্বমানবতার - যে আকাঙক্ষা ওরা করে - দুটি সংগ্রামী হৃদয় ।
মানুষে মানুষে ভেদা ভেদ, মানুষের বিচ্ছিন্নতাবোধ, অধিকার ও আধিপত্য অর্জনের অনৈতিক প্রচেষ্টা - পৃথিবীর শান্তি কেড়ে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত ।
বাঁচার তাগিদে মানুষের পথ চলা - সে এক সংগ্রামী বোধ, যা তাকে নিয়ে যায় সমস্ত বঞ্চনা, হৃদয় বেদনা এবং হতাশাকে জয় করে এগিয়ে চলতে এবং বাঁচতে শেখায় সমস্ত প্রতিকূলতার বিপক্ষে দাঁড়িয়ে ও।
এখানে আছে তিনটি কাহিনী, যার প্রথম দুটোই রিপুর বশে নিরীহ সাধারণ মানুষও কেমন না-মানুষ হয়ে ওঠে তার প্রমাণ রাখার চেষ্টা করেছি, আর তৃতীয় কাহিনীটা তো একাধারে তিনটে কাহিনীর শৃঙ্খলে
এখানে আছে তিনটি কাহিনী, যার প্রথম দুটোই রিপুর বশে নিরীহ সাধারণ মানুষও কেমন না-মানুষ হয়ে ওঠে তার প্রমাণ রাখার চেষ্টা করেছি, আর তৃতীয় কাহিনীটা তো একাধারে তিনটে কাহিনীর শৃঙ্খলে গড়ে ওঠা নিছক ঘটনাবলী, যার সাক্ষী এই কলকাতা শহর নিজেই, বাস্তব হলেও যার স্বাদ পাঠকদের শিহরিত করবে বলে আশা রাখি। পাঠকের ভালবাসাই লেখার একমাত্র কাঙ্ক্ষিত প্রাপ্য, পাঠকবর্গের গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠাই তার লক্ষ্য, তবেই না লেখার সার্থকতা। পাঠকের দরবারে স্বীকৃতিলাভ করলেই নিজের পরিশ্রম সার্থক বলে মনে করবো।
"বেড়াল রহস্য " গল্পে এক বেড়ালের রহস্যময় উপস্থিতি যা যুক্তি তর্ক বিচারের উর্ধ্বে মানুষেকে এমনি এক ধারণায় পৌঁছে দেয় যেখানে শুধুই মায়ার বন্ধন গুলি সমস্ত যুক্তির জলকে ছিন্ন
"বেড়াল রহস্য " গল্পে এক বেড়ালের রহস্যময় উপস্থিতি যা যুক্তি তর্ক বিচারের উর্ধ্বে মানুষেকে এমনি এক ধারণায় পৌঁছে দেয় যেখানে শুধুই মায়ার বন্ধন গুলি সমস্ত যুক্তির জলকে ছিন্ন করে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলে।
মানুষের সংস্কৃতির সবচেয়ে বড় ধারক এবং বাহক হচ্ছে পঠন পাঠন বন্দোবস্ত। আর সেই জগতের সবচেয়ে বড় উপহার বই। বিপুল বইয়ের জগতে আমার এই বইটি একটি ছোট্ট সংযোজন। আমার ছোট্ট বন্ধুরা তোমরা যদি এই গল্পটি পড়ে উপভোগ করো আর বড়দের আদর ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা বোধ জেগে ওঠে তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে।
সামগ্রিক ভাবে লেখকের প্রচেষ্টা বাঙলা ও বাঙালির ঐতিহ্যকে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা। মুর্শিদাবাদের একজন বিশ্বস্ত ভ্রমণসঙ্গী হিসাবে পুস্তকটি সাথে রাখলে ভালো লাগবে।
সামগ্রিক ভাবে লেখকের প্রচেষ্টা বাঙলা ও বাঙালির ঐতিহ্যকে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা। মুর্শিদাবাদের একজন বিশ্বস্ত ভ্রমণসঙ্গী হিসাবে পুস্তকটি সাথে রাখলে ভালো লাগবে।
গতিময় জীবন যুগান্তরের হাত ধরে এগিয়ে চলে।এই দীর্ঘ চলার পথের চড়াই উতরাই, নদীর বাঁকের কাছে হার মানে। নদী গর্ভে পড়ে থাকা নুড়ি পাথরের মতো জীবন পুরের পথিকেরও প্রতিটা পাতার রং এ
গতিময় জীবন যুগান্তরের হাত ধরে এগিয়ে চলে।এই দীর্ঘ চলার পথের চড়াই উতরাই, নদীর বাঁকের কাছে হার মানে। নদী গর্ভে পড়ে থাকা নুড়ি পাথরের মতো জীবন পুরের পথিকেরও প্রতিটা পাতার রং একে অপরের থেকে ভিন্ন। পথিক চলে আপন গন্তব্যে আর এই গন্তব্যের রঙ হয় কোথাও সবুজ তো কোথাও নীল,আবার কোথাও সাদা তো কোথাও গেরুয়া। নানান বৈচিত্র্যে ভরা জীবন ঘটনা বহুল ও জীবন্ত নুড়ি পাথর যেন।
কতকিছু আমাদের চতুর্পার্শ্বে ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়। আর তার গঠন এবং নির্মাণ শুধুমাত্র আমাদের ধারণা বা কল্পনা প্রসূত। সেই ডানা মেলা ধারণা গুলি রাতের অন্ধকার যত গভীর হয় তাদের দ
কতকিছু আমাদের চতুর্পার্শ্বে ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়। আর তার গঠন এবং নির্মাণ শুধুমাত্র আমাদের ধারণা বা কল্পনা প্রসূত। সেই ডানা মেলা ধারণা গুলি রাতের অন্ধকার যত গভীর হয় তাদের দানার ছায়া যেন দীর্ঘতর হয়। এমনি কিছু সত্য অসত্য, বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলাচলে কল্পনার আখরে কিছু ভৌতিক কাহিনী পাঠকের মনোরঞ্জনের চেষ্টায় রচিত - 'রাতের ডানা' নামক এই সংকলনটি। এই গল্প গুলিকে পাঠক নিতান্তই মনোরঞ্জনের উপাদান হিসাবে গ্রহণ করলে এই গল্প গুলির প্রতি সুবিচার করা হবে, বলে আমার ব্যক্তিগত ধারণা।
যে ভাবনা, যে বোধ কখনো পুরনো হয় না তা হলো দেশাত্মবোধ। দেশকে ভালোবাসার কম-বেশি অনুরাগ আমাদের একেবারে মজ্জাগত। প্রত্যেকেই আমরা নিজের মতো করে বলি - এ মাটি আমার মাটি! তাই প্রত্যেকের
যে ভাবনা, যে বোধ কখনো পুরনো হয় না তা হলো দেশাত্মবোধ। দেশকে ভালোবাসার কম-বেশি অনুরাগ আমাদের একেবারে মজ্জাগত। প্রত্যেকেই আমরা নিজের মতো করে বলি - এ মাটি আমার মাটি! তাই প্রত্যেকের কাছেই মাতৃভূমি একটা অত্যন্ত আকর্ষণের বিষয়।
আধুনিক প্রজন্ম এই কবিতা পাঠের পরে যদি দেশ, ভাষা এবং আমাদের বিশিষ্ট মনিষীদের সঙ্গে আরো নিবিড় যোগাযোগের বন্ধন তৈরি করতে পারে তাহলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করব।
“আল্পনা” কাব্যগ্রন্থে। মহাসমুদ্রের অতল থেকে অবগাহন করে উঠে এসেছে পবিত্র সন্ন্যাসীর মত। সিদ্ধ মন্ত্রে ঋদ্ধ করেছে আমার অনুচ্চারিত বাণীকে। তাদের মর্মস্পর্শী গ্রন্থনা কবি
“আল্পনা” কাব্যগ্রন্থে। মহাসমুদ্রের অতল থেকে অবগাহন করে উঠে এসেছে পবিত্র সন্ন্যাসীর মত। সিদ্ধ মন্ত্রে ঋদ্ধ করেছে আমার অনুচ্চারিত বাণীকে। তাদের মর্মস্পর্শী গ্রন্থনা কবিতার আঙ্গিকে সোচ্চার হয়ে ঘোষণা করেছে প্রবহমাণ জাগতিক জীবনধারা। যারা আড়ালে ফোটা পদ্মের মত গন্ধ বিতরণ ক’রে নীরবে নিশ্চুপে লোকচক্ষুর অন্তরালে অবস্থান করে, সেই তারাই আবিষ্কৃত হয়ে সংসার পেতেছে এই সীমাবদ্ধ আঙিনায়। বাস্তবের মাটির গন্ধে একাত্ব হয়েছে অ-গোছালো স্বরূপ পরিগ্রহ ক’রে। এই কবিতা সমূহ তারই প্রতিভূ।
কি আছে! আর কি নেই! এরকম তর্ক করতে করতে কত ছোটবেলার সন্ধা রাত পেরিয়ে এসেছি। ঠাকুরমা, দিদিমা এবং দিদি, দাদাদের কাছ থেকে শুনেছি গা ছমছম করা কত রকম ভয় জাগানো গল্প। ভারী ভাবতে ইচ্ছা ক
কি আছে! আর কি নেই! এরকম তর্ক করতে করতে কত ছোটবেলার সন্ধা রাত পেরিয়ে এসেছি। ঠাকুরমা, দিদিমা এবং দিদি, দাদাদের কাছ থেকে শুনেছি গা ছমছম করা কত রকম ভয় জাগানো গল্প। ভারী ভাবতে ইচ্ছা করত সত্যি যদি তেনারা থাকেন তাহলে কি গাছের ডাল থেকে যেভাবে ব্রহ্মদত্তি তার বড় বড় লম্বা লম্বা পা ঝুলিয়ে বসে থাকে আর সুযোগ পেলে ভয় দেখায়, তেমনি কি তিনি সামনে এসে দাঁড়াবেন! নাকি তিন বর দিতে হাসিমুখে সামনে দাঁড়াবেন! সেসব ভাবতে ভাবতেই কখন শৈশব থেকে বেরিয়ে যৌবন এখন যৌবন থেকে প্রৌঢ়ত্যের দোরগোড়ায়। তবু তাদের অস্তিত্ব আমাদের কাছে ধরা পড়ে না, অথচ জোর গলায় বলতে পারি না যে তার অস্তিত্ব নেই।
“যৌক্তিক দরজার ওপারে কে দাঁড়িয়ে আছে?” সেই প্রশ্ন নিয়ে ভাবতে ভাবতেই কিছু লেখকের কলমে উঠে এসেছে বেশ কিছু অসাধারণ গল্প। পাঠকের দরবারে নিবেদিত হলো ভৌতিক গল্প সংকলন ‘দরজ
“যৌক্তিক দরজার ওপারে কে দাঁড়িয়ে আছে?” সেই প্রশ্ন নিয়ে ভাবতে ভাবতেই কিছু লেখকের কলমে উঠে এসেছে বেশ কিছু অসাধারণ গল্প। পাঠকের দরবারে নিবেদিত হলো ভৌতিক গল্প সংকলন ‘দরজায় কে?’ পাঠকের ওপরেই বইটির সার্থকতা নির্ভরশীল। তাই বিচারের দায়'ও সেই পাঠকের হাতেই তুলে দিলাম।
এই বইটিতে যে পাঁচটি গল্প আছে তার মধ্যে ছোট ছোট বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয় উল্লেখ আছে। বিজ্ঞান জিজ্ঞাসু পাঠকের কাছে তা যদি সমাদৃত হয় তবে আমার প্রচেষ্টা স্বার্থক।
এই বইটিতে যে পাঁচটি গল্প আছে তার মধ্যে ছোট ছোট বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয় উল্লেখ আছে। বিজ্ঞান জিজ্ঞাসু পাঠকের কাছে তা যদি সমাদৃত হয় তবে আমার প্রচেষ্টা স্বার্থক।
এই উপন্যাসটির মধ্যে সমসাময়িক জীবনের কিছু ঘাত প্রতিঘাত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। গতিময় জীবনের পরতে পরতে মেঘ বৃষ্টি বজ্রের সহবাসে মানুষ যেমন অভ্যস্ত হয়ে পড়ে তেমনি সুখ দুঃখ অ
এই উপন্যাসটির মধ্যে সমসাময়িক জীবনের কিছু ঘাত প্রতিঘাত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। গতিময় জীবনের পরতে পরতে মেঘ বৃষ্টি বজ্রের সহবাসে মানুষ যেমন অভ্যস্ত হয়ে পড়ে তেমনি সুখ দুঃখ অভিমানের, টানাপোড়েনে চলতে চলতে মানুষ স্বভাব বশত ভুল করে। ভুল বোঝাবুঝি ও বোঝাপড়ার অসংগতি মূল্যবোধ গুলোকে অতিরঞ্জিত করে তোলে। কারণ বশত পারস্পরিক ব্যবধান ভিত্তিহীন হলেও তার প্রগাঢ়তার জীবনের এক একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে ছায়াপাত করে। আর সে ভুল যতক্ষণ না উপলব্ধি করা যায় ততক্ষণ পর্যন্ত সে ভুলের মাশুল অন্য কারো বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। জীবনের ঘাত প্রতিঘাতের অংক কিছু কম নয়,কোনো এক বাঁকে গিয়ে হিসেব তলানিতে পৌঁছায়, দুঃখ ম্লান হয়ে ক্ষত স্থান ভরাট হয়। খেলা ভাঙার খেলায় ক্লান্ত পথিকেরও ভুল ভাঙে, আর সে ভাঙনের শব্দ বড়ো হৃদয় বিদারক, তার তীব্রতা গভীরতা কখনো কখনো অস্তিত্বকেও অতিক্রম করে যায়। আছড়ে পড়া ঢেউয়ে সমস্ত অতীত বর্তমানকে বাজি রেখে ক্ষান্ত হয়। তেমনি এক চলমান জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু রঙ বেরঙের অভিব্যক্তি নিয়ে "মন বলাকা" উপন্যাসের অবতারণা।
রোদ রঞ্জন গল্পের পটভূমিকা আগাগোড়া প্রকৃতির সঙ্গে চলেছে আত্মিক যোগ যার মাধ্যমে গড়ে উঠেছে পাঠকের সাথে প্রকৃতির যোগসূত্র। এই মেল বন্ধন কে ঘিরে বিভিন্ন অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে
রোদ রঞ্জন গল্পের পটভূমিকা আগাগোড়া প্রকৃতির সঙ্গে চলেছে আত্মিক যোগ যার মাধ্যমে গড়ে উঠেছে পাঠকের সাথে প্রকৃতির যোগসূত্র। এই মেল বন্ধন কে ঘিরে বিভিন্ন অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে এক পরীক্ষা মূলক গবেষণার হাত ধরে ভ্রমণের স্বাদের সঙ্গে রহস্যে এবং রূপকথা মিলিয়ে মিশিয়ে এক নতুনত্বের গন্ধ মাখা এক উপন্যাস যাকে ঘিরে চলেছে গোয়েন্দা কাহিনীর সাত কাহন।
একাধিক বিষয়ের সমন্বয়ে উপস্থাপনা ছুঁয়ে গেছে মিষ্টি মধুর রূপকথার ছায়ায় লেখা গল্পগাঁথা। এমনি এক রহস্য গল্প যা আগাগোড়া বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্নধারায় সাক্ষ্য বহন করে। গোয়েন্দাগিরির গল্প যেখানে বেশিরভাগ কোন না কোন অপরাধমূলক ঘটনাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় এই গল্প সেই চিরাচরিত ধারা থেকে বেরিয়ে এসে সম্পূর্ণ অন্যদিকে মোড় নিয়েছে।
‘প্ল্যাটফর্ম নাম্বার আট’ এই শিরোনামে প্রকাশিত এই বইটি পিকু এবং ভারতী বন্দ্যোপাধ্যায়-এর কিছু ছোট গল্প নিয়ে সংকলিত। প্রকৃত অর্থে একজন ভোজন রসিক যখন ভোজন করতে বসেন, তখন তিন
‘প্ল্যাটফর্ম নাম্বার আট’ এই শিরোনামে প্রকাশিত এই বইটি পিকু এবং ভারতী বন্দ্যোপাধ্যায়-এর কিছু ছোট গল্প নিয়ে সংকলিত। প্রকৃত অর্থে একজন ভোজন রসিক যখন ভোজন করতে বসেন, তখন তিনি যেমন একে একে নানা পদ, বিভিন্ন স্বাদে কখনো টক, কখনো ঝাল, কখনো মিষ্টি, হয়তোবা আংশিক তেতো, সমস্ত কিছুই চাখেন, পরখ করেন। স্বাদে পুলকিত হন, এই বইয়ে যে আটটি গল্প রয়েছে আমার বিশ্বাস এই গল্পগুলিও তেমনি আপনাদেরকে ক্ষণে ক্ষণে পুলকিত করবে। গল্পগুলি পাঠকদের যদি নির্মল আনন্দ দিতে সহায়ক হয় তবে এই প্রচেষ্টা সার্থক বলে মনে করব।
আজকের ব্যস্তজীবনের ইঁদুর দৌঁড়ে সবাই নাম লিখিয়েছি প্রতিযোগিতার এক অলীক খেলায়। ছুটে চলেছি শুধু কিছু চাহিদা পূরণের আশায়, একটা পূর্ণ হলে আরেকটা, সেইটা পেয়ে গেলে আরেকটা। চাহিদার প
আজকের ব্যস্তজীবনের ইঁদুর দৌঁড়ে সবাই নাম লিখিয়েছি প্রতিযোগিতার এক অলীক খেলায়। ছুটে চলেছি শুধু কিছু চাহিদা পূরণের আশায়, একটা পূর্ণ হলে আরেকটা, সেইটা পেয়ে গেলে আরেকটা। চাহিদার পর্বত চূড়ায় পৌঁছনোর লক্ষ্যে দৌড়োনো। এই দৌঁড় চলতে থাকে একটা রিলে রেসের মত, মার হাত থেকে লক্ষ্য পূরণের দন্ডটা চলে যাবে আমার সন্তানের হাতে। সেখানে পিছিয়ে পড়ার কোনো জায়গা নেই। আর যারা সেই দৌঁড়ে পিছিয়ে পড়ে সেই মানুষগুলোকে পড়তে হয় অবহেলার মুখে, কখনো বা কটূক্তির মুখে।
আমার গল্পটায় রয়েছে এমনই একটা মেয়ের কথা, যে তথাকথিত পিছিয়ে পড়া দলের প্রতিনিধি। যাকে সমাজের অবহেলা, বঞ্চনার স্বীকার হতে হয়, তুল্য মূল্যে বিচার হয় তার নিজেরই দাদার সঙ্গে। অথচ সেই অবহেলিত মেয়েটি হয়ে ওঠে একদিন তার বাবা মার একমাত্র নির্ভরতার জায়গা।
এখানে ভারতী বন্দ্যোপাধ্যায় জলি ঘোষ এবং পিকুর লেখা গল্পগুলি প্রতিটি নিজস্বতা এবং স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের উজ্জ্বল, প্রতিটি গল্পের নিজস্ব ভঙ্গিমা আছে, সমাজের প্রায় সমস্ত আর
এখানে ভারতী বন্দ্যোপাধ্যায় জলি ঘোষ এবং পিকুর লেখা গল্পগুলি প্রতিটি নিজস্বতা এবং স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের উজ্জ্বল, প্রতিটি গল্পের নিজস্ব ভঙ্গিমা আছে, সমাজের প্রায় সমস্ত আর্থিক এবং মানসিক স্তরকে ছুয়ে গেছে গল্পগুলি। নিজস্ব বক্তব্য আছে। এবং সর্বোপরি প্রতিটি বিষয় সমসাময়িক বা ভবিষ্যৎ মুখী। তাই এই বিষয়ের উপরে কোন নির্দিষ্ট করে প্রাক কথন বা অবতারণিকা লেখার বা ভাবার সেই অর্থে কোন যৌক্তিকতা নেই। অন্যথায় প্রতিটি সম্পর্কে আলাদা আলাদা করে বক্তব্য রাখতে হয়। তারচেয়ে বরং পাঠকরা নিজেরাই গল্পগুলি পড়ে আবিষ্কার করুন গল্পের ধারাগুলি।
বাংলা সাহিত্যের কবি সাহিত্যিকরা নিজেদের স্বাধীন সত্তার অনুপ্রেরণা থেকে সৃজনে মনোনিবেশ করেন। অর্থনৈতিক আতি সচেতনতার যুগ প্রবর্তনের পরে একসময় মনে করা হয়েছিল সাহিত্যিকর
বাংলা সাহিত্যের কবি সাহিত্যিকরা নিজেদের স্বাধীন সত্তার অনুপ্রেরণা থেকে সৃজনে মনোনিবেশ করেন। অর্থনৈতিক আতি সচেতনতার যুগ প্রবর্তনের পরে একসময় মনে করা হয়েছিল সাহিত্যিকরা হয়তো অর্থকরী সুযোগ-সুবিধা না পেলে লেখনিকে স্তব্ধ করে রাখবেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল আর্থিক সচেতনতা আর সামাজিক মাধ্যমের সাহিত্যকর্মের যুগে সাহিত্যিকদের অর্থনৈতিক অবস্থা যতই অবনতি হোক না কেন, পাঠক যতই সাহিত্যের প্রতি আনিহা, অবজ্ঞা, অর্থনৈতিক কার্পণ্য প্রদর্শন করুন না কেন, সাহিত্যিকরা তাদের লেখার ধারাবাহিকতা আগের থেকে বরঞ্চ আরও অনেক বেশি বাড়িয়ে দিয়েছেন।
সেই সমস্ত নিঃস্বার্থ সাহিত্য সেবকদের হাত থেকে বেরিয়ে আসা কিছু অমূল্য সাহিত্যকর্ম নিয়ে এই গ্রন্থখানি প্রকাশিত হলো পাঠকদের ভালো লাগলে সেটাই হবে এই সামগ্রিক প্রচেষ্টার প্রকৃত মূল্যায়ন
সময়ের পাখায় ভর করে ঘুরছে পৃথিবী।মায়ার সংসারে ভালোবাসার ঠিকানা নিয়ে জীবন চক্র,সময়ের ইশারায় খসে পড়ে মুহূর্ত। সেই মুহূর্ত কে লেখনী দিয়ে ধরে রাখার চেষ্টা আমার । মনের আঙ্
সময়ের পাখায় ভর করে ঘুরছে পৃথিবী।মায়ার সংসারে ভালোবাসার ঠিকানা নিয়ে জীবন চক্র,সময়ের ইশারায় খসে পড়ে মুহূর্ত। সেই মুহূর্ত কে লেখনী দিয়ে ধরে রাখার চেষ্টা আমার । মনের আঙ্গিনায় খসে পড়া এক উড়ন্ত পালকের অভিব্যক্তি।
বিমূড় যুগের বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির সাক্ষ্য রেখে যে কবি সবার অলক্ষ্যে রেখে গিয়েছিলেন এক অনন্য ভাবমূর্তি,একানন্য শৈল্পিকসত্তা-সেই অনন্য কবির জীবনালেখ্যকে সাক্ষ্য করেই তা
বিমূড় যুগের বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির সাক্ষ্য রেখে যে কবি সবার অলক্ষ্যে রেখে গিয়েছিলেন এক অনন্য ভাবমূর্তি,একানন্য শৈল্পিকসত্তা-সেই অনন্য কবির জীবনালেখ্যকে সাক্ষ্য করেই তারই প্রেক্ষাপট জুড়ে আমার একান্ত ইচ্ছামূর্তির বহি:প্রকাশ এই কবিতা সংকলনটি-'চাঁদবাবুর চারচৌকি' সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি|যাতে আমার জীবনের নানা জটিলতা,প্রতিবন্ধকতা ও হতচ্ছেদ্যতার চিত্ররূপকতাময় জগৎ, শৈলীরূপে এই কবিতা সংকলনটিতে প্রকাশিত হয়েছে|
আজ থেকে বছর খানেক আগে ১২ ই জুন ২০২১, সাহিত্যচর্চাকে
আনন্দের আকর ভাবা আমরা কয়েকজন বিভিন্ন বয়স ও পেশার মানুষ একত্রিত হয়ে ফেসবুকের পাতায় যেদিন “একান্তে” নামে একটি স্
আজ থেকে বছর খানেক আগে ১২ ই জুন ২০২১, সাহিত্যচর্চাকে
আনন্দের আকর ভাবা আমরা কয়েকজন বিভিন্ন বয়স ও পেশার মানুষ একত্রিত হয়ে ফেসবুকের পাতায় যেদিন “একান্তে” নামে একটি স্বাধীন মনন চর্চার দেয়াল গাঁথি, ভাবিনি এত অল্প ক’দিনেই তা এমন বিপুল সংখ্যক মুক্তমনা মানুষের মনের দর্পণ হয়ে উঠবে।একান্তে” বাস্তবেই সৃষ্টিশীল মানুষের একান্তে আত্মপ্রকাশের একটি অনন্য সাহিত্য মঞ্চ।
অবশেষে সমস্ত সদস্যের সেই আবেগকে যথাযোগ্য সম্মান দিয়ে আজএকান্তে পরিবারের ক্যালেন্ডারে হাজির হল সেই আনন্দের দিন। একান্তে পরিবারের নিজস্ব মুদ্রিতপত্রিকা “একান্তে লিপিলেখা” র আত্মপ্রকাশ।
মহাতীর্থ আন্দামান। আজ এক আকর্ষনীয় ট্যূরিষ্ট স্পট। এর আর এক নাম সবুজ দ্বীপ। বিস্তীর্ন ঘন নীল বঙ্গোপসাগর আর তার মাঝে মাঝে এক একটি সবুজ দ্বীপ একদিকে যেমন আজকের প্রজন্মের
মহাতীর্থ আন্দামান। আজ এক আকর্ষনীয় ট্যূরিষ্ট স্পট। এর আর এক নাম সবুজ দ্বীপ। বিস্তীর্ন ঘন নীল বঙ্গোপসাগর আর তার মাঝে মাঝে এক একটি সবুজ দ্বীপ একদিকে যেমন আজকের প্রজন্মের কাছে এক অনবদ্য আকর্ষন তেমনি অন্যদিকের বিচারে এই দ্বীপই ছিল আমরন সংগ্রামীদের কাছে কালাপানি। দূর্দান্ত ব্রিটিশ শাসকের কাছে এই সব সংগ্রামীরা কতখানি ত্রাসের সঞ্চার করেছিল তার একটা আভাস মিলবে এই বইটিতে।
সুনীলের মতো নীরাকে ছন্দে, বর্নে আর ভালোবাসায় গেথে ফেলি কবিতার ছত্রে ছত্রে। শুধু নীরার জন্য হয়ে উঠে সাতচল্লিশ টা প্রেমের কবিতা। ধন্যবাদ সুনীল আমাকে একটা নীরা দেওয়ার জন্য। আশাক
সুনীলের মতো নীরাকে ছন্দে, বর্নে আর ভালোবাসায় গেথে ফেলি কবিতার ছত্রে ছত্রে। শুধু নীরার জন্য হয়ে উঠে সাতচল্লিশ টা প্রেমের কবিতা। ধন্যবাদ সুনীল আমাকে একটা নীরা দেওয়ার জন্য। আশাকরি পাঠকের ভালো লাগবে।
এই কাব্যগ্ৰন্থের নাম ‘বিচিত্র কবিতা’। এর করণ কবিতাগুলি স্বাদ ও রসের দিক থেকে বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং বিষয়বস্তুর দিক থেকেও। এই কাব্যগ্ৰন্থে আমার ২৩ টি কবিতা রয়েছে বিচিত্
এই কাব্যগ্ৰন্থের নাম ‘বিচিত্র কবিতা’। এর করণ কবিতাগুলি স্বাদ ও রসের দিক থেকে বেশ বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং বিষয়বস্তুর দিক থেকেও। এই কাব্যগ্ৰন্থে আমার ২৩ টি কবিতা রয়েছে বিচিত্র ধরণের। প্রত্যেকটি কবিতা আমার ভাবনা, অনুভূতি ও কল্পনার সমন্বয়ে গঠিত।
আধুনিক তথা উত্তর আধুনিক পর্বের কাব্যে অন্যতম প্রধান দুই উপজীব্য বিষয় একাকিত্বের কথন আর অবদমিত বিদ্রোহের স্ফুরনের আকুতি। হয়তো আধুনিক জীবনের জটিল পরিস্থিতি এই ধরনের বিষয়ব
আধুনিক তথা উত্তর আধুনিক পর্বের কাব্যে অন্যতম প্রধান দুই উপজীব্য বিষয় একাকিত্বের কথন আর অবদমিত বিদ্রোহের স্ফুরনের আকুতি। হয়তো আধুনিক জীবনের জটিল পরিস্থিতি এই ধরনের বিষয়বস্তু গুলিকে কাব্যের প্রধান উপজীব্য হয়ে উঠতে অনুঘটকের কাজ করেছে। অন্যদিকে কবি মনের গভীর আবেগ এবং অনুভূতির বিমুর্ত প্রকাশের আকুতিতে কাব্যগ্রন্থন হয়ে ওঠে বিচিত্র বাক্য বিন্যস্ত। 'সাহিত্য কাল পুরুষ'-এর পক্ষ থেকে প্রকাশিত এই কাব্য সংকলনটি বর্তমান এই উত্তর আধুনিক কালের কিছু কবিদের কাব্য নিয়ে গ্রথিত হয়েছে। এই কাব্য গুলোর মধ্যেও যদি লক্ষ্য করা যায় ওই দুই ধারার প্রাধান্য বর্তমান।
পাহাড়ি এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের অত্যন্ত গরীব ঘরের মেয়ে সোমালি পড়াশুনা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখে । কিন্তু কলেজে পা দিয়েই অধ্যাপক এর প্রেমে পড়ে যায় ।কিন্
পাহাড়ি এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের অত্যন্ত গরীব ঘরের মেয়ে সোমালি পড়াশুনা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখে । কিন্তু কলেজে পা দিয়েই অধ্যাপক এর প্রেমে পড়ে যায় ।কিন্তু যখন নিজেদের প্রেমকে স্বীকৃতি দেওয়ার সময় হলো, সবকিছু তছনছ হয়ে গেলো। তারপর ............
মনবাস কাব্য গ্রন্থটির এক একটি কবিতা গত দু'বছরে লেখা ইতিমধ্যে প্রতিলিপি তেও প্রকাশিত কিছু। ভেবেছিলাম আরও কিছুদিন যাক। তারপর। এই প্রসঙ্গে জানাই, অনেক কবিতা নেট দুনিয়া ঘুরে পু
মনবাস কাব্য গ্রন্থটির এক একটি কবিতা গত দু'বছরে লেখা ইতিমধ্যে প্রতিলিপি তেও প্রকাশিত কিছু। ভেবেছিলাম আরও কিছুদিন যাক। তারপর। এই প্রসঙ্গে জানাই, অনেক কবিতা নেট দুনিয়া ঘুরে পুরস্কার এনেছে। সূচনা ষান্মাসিক, কবির কলম, সৃষ্টিসুধা, মন্হন পত্রিকা থেকে। কবিতার প্রকাশক সম্পাদবর্গকে অশেষ শুভেচ্ছা।কিন্তু এবার প্রকাশক রমেশ কর্মকারের তাগিদে ঝটপট এগোলাম। আশাকরি কবিতা গুলো আপনাদের ভাল লাগবে! জানাবেন,
বর্তমান এই পৃথিবীময় অশান্তির সময়তে সজীব এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে মেঘদুত সাহিত্য পত্রিকা।মেঘদূত সাহিত্য পত্রিকার তার পক্ষপাতিত্বহীন এবং মানসম্মত লেখা প্রকা
বর্তমান এই পৃথিবীময় অশান্তির সময়তে সজীব এবং যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে মেঘদুত সাহিত্য পত্রিকা।মেঘদূত সাহিত্য পত্রিকার তার পক্ষপাতিত্বহীন এবং মানসম্মত লেখা প্রকাশের জন্য ইতিমধ্যে তার সুনাম অর্জন করেছে। তাই আমরা কিছু সাম্প্রতিকতমকবি ও সাহিত্যিকদের লেখা পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিনীত প্রচেষ্টা করলাম।
আজ আমরা এমন একটা সমাজে বাস করছি যেখানে প্রয়োজনাতিরিক্ত আর্থিক ও বিলাসের সাম্রাজ্য গড়ে তোলার লক্ষে একশ্রেণীর মানুষ অন্য আর এক শ্রেণীর মানুষকে পণ্য করে তুলছে নির্দ্বিধায়।&nb
আজ আমরা এমন একটা সমাজে বাস করছি যেখানে প্রয়োজনাতিরিক্ত আর্থিক ও বিলাসের সাম্রাজ্য গড়ে তোলার লক্ষে একশ্রেণীর মানুষ অন্য আর এক শ্রেণীর মানুষকে পণ্য করে তুলছে নির্দ্বিধায়। এই রহস্য উপন্যাসটির মধ্যে তেমনই এক যুবকের কথা বলা হয়েছে যে গর্জে উঠেছে শোষক সমাজের দুর্নীতির বিরুদ্ধে। ছিনিয়ে আনতে চেয়েছে শোষিত সমাজের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার অধিকার টুকু। সেই অসম যুদ্ধে লড়াই করার পরিনাম কি হলো সেটাই ব্যক্ত আছে এই উপন্যাসের পরতে পরতে।
গল্পটি মূলতঃ যাত্রাপালার আধারে লেখা রহস্য গল্প, যাত্রা আমাদের বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য। তথ্যপ্রযুক্তির তীব্র ঝলকানিতে যা প্রায় মৃতপ্রায় অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। অথচ একসময় কত বড় বড় শ
গল্পটি মূলতঃ যাত্রাপালার আধারে লেখা রহস্য গল্প, যাত্রা আমাদের বাংলার প্রাচীন ঐতিহ্য। তথ্যপ্রযুক্তির তীব্র ঝলকানিতে যা প্রায় মৃতপ্রায় অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। অথচ একসময় কত বড় বড় শিল্পীরা যাত্রাপালা করেছেন। মূলতঃ যাত্রা পালার কলাকুশলীদের কথা, তাদের সুখ-দুঃখ আবেগ আর যাত্রা সম্পর্কে স্বল্প কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা। এই গল্পে যাত্রা দলের মালিকের খুন দিয়ে শুরু হচ্ছে, এরপর ঘটনা কোনদিকে এগোয়, কে খুনী, জানতে হলে পড়ুন, দেখুন কেমন লাগে সবার...
সমাজে আমাদের চতুষ্পার্শ্বে অনবরত ঘটে চলে বহু কাঙ্খিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার প্রবাহ। যা গেছে তা যাক বলে আমরা সব সময় দায় এড়িয়ে যেতে যেমন পারিনা তেমনি আজ যা ভাবতে বাধ্য থাক
সমাজে আমাদের চতুষ্পার্শ্বে অনবরত ঘটে চলে বহু কাঙ্খিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার প্রবাহ। যা গেছে তা যাক বলে আমরা সব সময় দায় এড়িয়ে যেতে যেমন পারিনা তেমনি আজ যা ভাবতে বাধ্য থাকি তা যে আমাদের সঙ্গী থেকে ন্যায়-নীতির পঞ্চশিখরে বিচরণ করায় এমনও নয়। প্রকৃতার্থে ন্যায়-নীতি প্রতিনিয়ত স্থান-কাল-পাত্র বিশেষে ভিন্ন ভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করে। অনিবার্যতার হাত ধরে চলতে চলতে জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতে পুড়তে পুড়তে জীবন কখনো কখনো তথাকথিত নৈতিকতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে । প্রতিনিয়ত সমাজের বৃক্ষ থেকে ঝরে পড়ে কিছু বৃদ্ধ অসার নৈতিকতার হলুদ পাতা , সেই শুকনো পাতা পাড়িয়ে এগিয়ে যেতে যেতে জীবনের গাছে গাছে আবার আসে নতুন কিশলয় আর পুষ্পদাম এর হিল্লোল। নিজের ভেতরের জীর্ণ সত্তাটাকে কখনো নিজেই এনে দাঁড় করিয়ে দেই আয়নার সামনে। তবুও তুল্যমূল্য বিচারের গণ্ডি পেরিয়ে বিবেকবোধকে জাগিয়ে রেখে কর্তব্যবোধের পরাকাষ্ঠায় স্বর্গীয় মেলবন্ধনের এক দ্যার্থমূলক পরিসংখ্যন এই উপন্যাস।
এটি একটি ভারতীয় বঙ্গীয় সামাজিক উপন্যাস।যেখানে ভারতীয় নিম্নবর্গ সমাজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা মানবিকতা প্রেম-ভালোবাসার স্বরূপ উদঘাটিত হয়েছে। এটিকে বর্তমান ভারতীয় সমাজের
এটি একটি ভারতীয় বঙ্গীয় সামাজিক উপন্যাস।যেখানে ভারতীয় নিম্নবর্গ সমাজের ভেতরে লুকিয়ে থাকা মানবিকতা প্রেম-ভালোবাসার স্বরূপ উদঘাটিত হয়েছে। এটিকে বর্তমান ভারতীয় সমাজের অন্যতম একটি সামাজিক দর্পণ বলা যেতে পারে।
উত্তর আধুনিক কালের সমকালীন কিছু সাহিত্যিকদের লেখা ছোট গল্পের সমাহার এই পুস্তক খানি। আমাদের তরফে আগামী দিনে যে সমস্ত অখ্যাতনামা সাহিত্যিকরা, বাংলা সাহিত্যে ভবিষ্যতে নিজেদের
উত্তর আধুনিক কালের সমকালীন কিছু সাহিত্যিকদের লেখা ছোট গল্পের সমাহার এই পুস্তক খানি। আমাদের তরফে আগামী দিনে যে সমস্ত অখ্যাতনামা সাহিত্যিকরা, বাংলা সাহিত্যে ভবিষ্যতে নিজেদের স্থান পাকা করে নিতে পারে বলে মনে হয়, তাদের লেখা কিছু সাহিত্য নিয়ে এই সংকলন। পরবর্তীতে আমরা আরো কিছু সংকলন নিয়ে আসবো যা হয়তো ভবিষ্যৎকালে এই সাহিত্যিকদের জন্য একটি বিশেষ মাইলস্টোন হিসাবে চিহ্নিত হবে।
Are you sure you want to close this?
You might lose all unsaved changes.
The items in your Cart will be deleted, click ok to proceed.