Share this book with your friends

Biswas Kabir Niiswase / বিশ্বাস কবির নিঃশ্বাসে

Author Name: Dr. Parames Ghosh | Format: Paperback | Genre : Poetry | Other Details

নিঃসীম নির্বিবাহ জীবনের স্বপ্নে নিয়ে লেখা এই বইটি।

মানব জীবনের পরম সত্য – অদ্বিতীয়ত্ব । আমি গোটা জগতের নাগরিক হ’তে চাই, চাই সকলের আপন একটি জগৎ গড়ে তুলতে – যে জগৎ একটি পরিবার, একটি প্রতিষ্ঠান। 

নিঃসীম আকাশের নীচে সীমান্তবিহীন এই জগতের মানুষ যে কোনো দেশে বসবাস ক’রতে পারবে, জীবিকা নির্বাহ ক’রতে পারবে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিটের প্রয়োজন হবে না।

নির্বিবাহ জগৎ হোক একটি বিরাট পরিবার, যেখানে বিবাহিতেরা অবিবাহিতদের সঙ্গে সমান সুযোগ সুবিধা পাবে । স্বামী বা স্ত্রীকে প্রবঞ্চিত ক’রে ব্যক্তিগত লাভ করার সুযোগ থাকবে না।

বিবাহের প্রয়োজন ২০৫০-এর পরে একেবারেই অন্তর্হিত হবে। গর্ভনিরোধক পিলের উদ্ভাবক  Carl Djerassi-এর জীবনদর্শন অনুযায়ী, ২০৫০ সালের পরে নারী আর পুরুষে মিলে সেক্স বা রতিক্রিয়া করবে শুধু নির্ম্মল মজার জন্যে, সন্তানকে জন্ম দেওয়ার আশা বা দুশ্চিন্তা কিছুই থাকবে না। গর্ভনিরোধক পিলের আর দরকার থাকবেনা, কারণ নারীরা তাদের ডিম অর্থাৎ eggs আর পুরুষেরা তাদের শুক্রাণু বা শুক্রকীট অর্থাৎ sperm ঠাণ্ডাঘরে জমিয়ে রেখে নির্বীজন করবে নিজেদের, অর্থাৎ বন্ধ্যা হয়ে যাবে। কৃত্রিম ডিমও তৈরী হবে হয়তো ২০৩০এর আগেই।  Carl Djerassi-এর ভবিষ্যদ্বাণী শোনার অনেক বছর আগেই নির্বিবাহ সমাজ গড়ার তাগিদ এসেছিল এক বিবাহিতা মহিলার বিশ্বাসঘাতকতার উদাহরণ দেখে; মনে হ’য়েছিল  প্রতারণা ও ব্যভিচার ক’রে, নিরুপায় বিবাহিত পার্টনারের সময় ও সম্পত্তি লুটে নেওয়ার উদাহরণ বেড়েই চলেছে, অথচ চোখে পড়ছে না । 

প্রেমের ব্যাকরণে বাক্যের বদলে চাই কবিতা।

‘বিয়ে’ মানেই দখল,

আর একজনের পুরো দখল দেহ মন সময় ও সম্পদে, 

অথচ প্রতিশ্রতি নেই পাশে থাকার, অসুখে বা আপদে;

বিচ্ছেদের উপায় নেই অত্যাচার ব্যভিচারের অপরাধে।

Read More...
Paperback
Paperback 250

Inclusive of all taxes

Delivery

Item is available at

Enter pincode for exact delivery dates

Also Available On

ডাঃ পরমেশ ঘোষ

আগামী যুগের পৃথিবীর জন্য পরমেশের স্বপ্ন - সীমান্তহীন বিশ্বের বিবাহহীন সমাজ, যেখানে নাগরিকেরা শিখবে কিভাবে প্রকৃতির মতো সহজে কম শক্তির খরচে উৎপাদন করা বা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব; এতে জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় কমবে, জনসংখ্যা-বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রিত হবে এবং পৃথিবীর তাপমাত্রা বজায় থাকবে।

পরমেশ বেলতলা গার্লস স্কুলে ক্লাস টু থেকে ফোর, চক্রবেড়িয়া হাই স্কুলে ক্লাস ফাইভ থেকে এইট, ভবানীপুর-মিত্র ইনস্টিটিউশনে ক্লাস নাইন থেকে ইলেভেন আর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনীয়ারিংএর ফার্স্ট থেকে ফিফ্থ ইয়ার বরাবরই ক্লাসের মধ্যে ফার্স্ট, হায়ার সেকেণ্ডারী পরীক্ষায় বিংশতম স্থান পেয়ে ন্যাশনাল স্কলারশিপ, ইঞ্জিনীয়ারিংএর ফাইন্যালে দ্বিতীয় স্থান। আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় বেতার নাটক প্রতিযোগিতায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমে অভিনয় ক’রে- একবার রানার্স আপ, আর একবার চ্যাম্পিয়ন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনীয়ারিং পত্রিকা ও সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদনা ক’ছে। ‘বসুমতী’র পূজা সংখ্যায় লিখেছে স্কুল জীবনে।

গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনীয়ার হ’য়ে কর্মজীবনের শুরু হুগলী ডকে, হাওড়ার বার্ন কোম্পানীতে। এরপরে পরমেশ ছিল জামসেদপুরে ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীর ফোরম্যান, স্টীল টিউবের কোল্ড-ড্রয়িং-এর বিশেষজ্ঞ; এখানেই জেভিয়ার ইনস্টিটিউটে পার্ট-টাইম কোর্সে পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন বিজনেস ম্যানেজমেন্ট। পরমেশ পেয়েছিলো ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীকে কম্পিউটারাইজ করার দায়িত্ব; তারপরে হিন্দুস্থান অর্গ্যানিক কেমিক্যাল্সকে কম্পিউটারাইজ করার ভূমিকায়। এর পরে পরমেশ কাজ করে কম্পিউটার-কনসাল্টেন্সী প্রতিষ্ঠান- কম্পিউট্রনিক্স ইণ্ডিয়া, হিন্দুস্তান কম্পিউটার্স লিমিটেড আর টাটা কন্সাল্টেন্সী সার্ভিসেসে।

কম্পিউটারে পারদর্শিতার জন্যে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হবার সুযোগ পায়। অস্ট্রেলিয়াতে পার্ট-টাইম পড়াশোনা চালিয়ে পরমেশ মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং মাস্টার অফ কম্পিউটিং সায়েন্সের ডিগ্রি অর্জন করে। এর পরে বহু কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের সমন্বয়ের উপর গবেষণা ক’রে ও কম্পিউটিং সায়েন্সে পি-এইচ-ডি উপাধিতে ভূষিত হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সম্মিলিত ভাবে কাজ করার পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিল পরমেশ;  সম্ভবতঃ এই কাজই তাকে পরবর্তীকালে অনুপ্রাণিত ক’রেছিল সারা পৃথিবীর সবদেশ মিলিয়ে এক বিরাট দেশ – বিরাট পরিবারের স্থাপনায়। 

পরমেশ এক দূরদর্শী দার্শনিক; ও স্বপ্ন দেখে কী ক’রে এই পৃথিবীর প্রতিটি নাগরিককে আরও বেশী সুযোগ দেওয়া যায় – পৃথিবীর যে কোনো দেশে থেকে ভালভাবে বাঁচার, এবং কাজ করার জন্যে। ও মূলতঃ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোর ব্যাঙ্কিং আর্কিটেক্ট এবং বিজনেস ইন্টেলিজেন্স পরামর্শদাতা হিসাবে, পৃথিবীর নানা দেশে কাজ ক’রেছে; ওয়ারশ-এর ব্যাঙ্কে মাল্টি-চ্যানেল ব্যাঙ্কিং চালু করার জন্যে সাম্মানিক পুরস্কার পেয়েছে। ওয়ারশ-এর পরে পরমেশ ব্যাঙ্কক, ম্যানিলা, জাকার্ত্তা, গ্ল্যাসগো, কুয়ালালামপুরে দী্ঘদ

Read More...

Achievements

+1 more
View All