Share this book with your friends

Muchhe Debo Yata Seemarekha / মুছে দেবো যত সীমারেখা

Author Name: Dr Parames Ghosh | Format: Paperback | Genre : Literature & Fiction | Other Details

নয় এ-বই চট্ জলদি পড়ে ফেলার, বিভিন্ন গণ্ডির মধ্যে মানুষ কি ক’রতে বাধ্য হয় এ-বইতে তা অনুভব করার। বইটি এক কথায় অনন্য, কোনো এক ধরণে ফেলা যায় না,- কাহিনী, দর্শন, সমাজতত্ত্ব, বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান সব একাকার হ’য়েছে। কত রকম সীমারেখা মানুষের জীবনে,- ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ, দেশি-বিদেশি, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, জাত-পাত, তারুণ্য-বার্ধক্য...। বইটির ঘটনা-সম্ভার অনবদ্য ও যথার্থই আন্তর্জাতিক। এই বিশাল ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে লেখা গ্রন্থটি লেখকের জ্ঞান, স্বতন্ত্র চিন্তা, মেধা সম্পর্কে সম্ভ্রম ও শ্রদ্ধার উদ্রেক ক’রবে পাঠকমনে।

প্রথম পরিচ্ছেদ পাঠকের প্রবেশের সিংহদরজা, সেখানে মেয়ে লুটে আনার গল্পে আছে কিছু তথাকথিত অশ্লীল দৃশ্য, এগুলির যৌন সংবেদন যেন পাঠককে বিভ্রান্ত না ক’রে; মানুষকে জিনিস হিসেবে দেখার দৃষ্টান্তগুলো থেকেই যাত্রা শুরু ক’রতে হবে নিঃসীম নির্বিবাহ জগতের সন্ধানে, যে জগতে ঈশ্বর বিদ্যমান প্রতিটি মানুষের মধ্যে, সমস্ত বিভেদ নির্বিবেশে।

কিরীটি আন্তরিকভাবে এই বইয়ের প্রতিটি মানুষের মধ্যে একাত্মাকে খুঁজেছে। তারা সবাই খুব সাধারণ নারী এবং পুরুষ; তাদের কেউ এই পৃথিবীটাকে একটুও বদলাতে চায় নি। তারা সবাই বসবাস ক’রেছে বিশ্বের আইনকানুন মেনে, দেশের সুযোগ এবং বিপদ-আশঙ্কার দিকে চোখ রেখে। তারা সবাই চেয়েছিল কেউ তাদের ভালোবাসুক; অন্ততঃ কয়েকজনের ভালোবাসা না পেলে সাধারণ জগতে  মানুষ বাঁচতে পারে না; প্রেম ছাড়া বাঁচার কোন অর্থ থাকে না। আবার অন্য কোনো জগতে প্রেম একেবারে অপরিহার্য নয়, জীবনে আরও অনেক প্রলোভন আছে দুর্লভ ভালোবাসার পরিবর্তে। মানুষের জন্ম ভালোবাসা পাওয়ার জন্যে, দেওয়ার জন্যে, আর জিনিষের সৃষ্টি ব্যবহার করার জন্যে; কিন্তু প্রায়শঃই মানুষ জিনিসকে ভালোবাসে এবং মানুষকে ব্যবহার ক’রে। আসুন জীবন দেখি কিরীটির চোখ দিয়ে।

Read More...
Paperback
Paperback 365

Inclusive of all taxes

Delivery

Item is available at

Enter pincode for exact delivery dates

Also Available On

ডাঃ পরমেশ ঘোষ

আগামী যুগের পৃথিবীর জন্য পরমেশের স্বপ্ন - সীমান্তহীন বিশ্বের বিবাহহীন সমাজ, যেখানে নাগরিকেরা শিখবে কিভাবে প্রকৃতির মতো সহজে কম শক্তির খরচে উৎপাদন করা বা পরিষেবা দেওয়া সম্ভব; এতে জীবাশ্ম জ্বালানির অপচয় কমবে, জনসংখ্যা-বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রিত হবে, পৃথিবীর তাপমাত্রা বজায় থাকবে।

হায়ার সেকেণ্ডারী পরীক্ষায় প্রথম কুড়িজনের মধ্যে থাকায়, পরমেশ ন্যাশনাল স্কলারশিপ পেয়েছিল; এর পরে ইঞ্জিনীয়ারিংএর ফাইন্যালে দ্বিতীয় স্থান। আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় বেতার নাটক প্রতিযোগিতায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের টিমে অভিনয় ক’রে- একবার রানার্স আপ, আর একবার চ্যাম্পিয়ন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনীয়ারিং পত্রিকা ও সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদনা ক’ছে। ‘বসুমতী’র পূজা সংখ্যায় লিখেছে স্কুল জীবনে।

গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনীয়ার হ’য়ে কর্মজীবনের শুরু হুগলী ডকে, হাওড়ার বার্ন কোম্পানীতে। এরপরে পরমেশ ছিল জামসেদপুরে ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীর ফোরম্যান, স্টীল টিউবের কোল্ড-ড্রয়িং-এর বিশেষজ্ঞ; এখানেই জেভিয়ার ইনস্টিটিউটে পার্ট-টাইম কোর্সে পোস্টগ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন বিজনেস ম্যানেজমেন্ট। পরমেশ পেয়েছিলো ইণ্ডিয়ান টিউব কোম্পানীকে কম্পিউটারাইজ করার দায়িত্ব; তারপরে হিন্দুস্থান অর্গ্যানিক কেমিক্যাল্সকে কম্পিউটারাইজ করার ভূমিকায়। এর পরে পরমেশ কাজ করে কম্পিউটার-কনসাল্টেন্সী প্রতিষ্ঠান- কম্পিউট্রনিক্স ইণ্ডিয়া, হিন্দুস্তান কম্পিউটার্স লিমিটেড আর টাটা কন্সাল্টেন্সী সার্ভিসেসে।

কম্পিউটারে পারদর্শিতার জন্যে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক হবার সুযোগ পায়। অস্ট্রেলিয়াতে পার্ট-টাইম পড়াশোনা চালিয়ে পরমেশ মাস্টার অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এবং মাস্টার অফ কম্পিউটিং সায়েন্সের ডিগ্রি অর্জন করে। এর পরে বহু কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনের সমন্বয়ের উপর গবেষণা ক’রে ও কম্পিউটিং সায়েন্সে পি-এইচ-ডি উপাধিতে ভূষিত হয়। ব্যাঙ্ক অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সম্মিলিত ভাবে কাজ করার পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিল পরমেশ;  সম্ভবতঃ এই কাজই তাকে পরবর্তীকালে অনুপ্রাণিত ক’রেছিল সারা পৃথিবীর সবদেশ মিলিয়ে এক বিরাট দেশ – বিরাট পরিবারের স্থাপনায়। 

পরমেশ দূরদর্শী দার্শনিক; স্বপ্ন দেখে কী ক’রে এই পৃথিবীর প্রতিটি নাগরিককে আরও বেশী সুযোগ দেওয়া যায় – পৃথিবীর যে কোনো দেশে থেকে ভালভাবে বাঁচার, এবং কাজ করার জন্যে। ও মূলতঃ জীবিকা নির্বাহের জন্য কোর ব্যাঙ্কিং আর্কিটেক্ট এবং বিজনেস ইন্টেলিজেন্স পরামর্শদাতা হিসাবে, পৃথিবীর নানা দেশে কাজ ক’রেছে; ওয়ারশ-এর ব্যাঙ্কে মাল্টি-চ্যানেল ব্যাঙ্কিং চালু করার জন্যে সাম্মানিক পুরস্কার পেয়েছে। ওয়ারশ-এর পরে পরমেশ ব্যাঙ্কক, ম্যানিলা, জাকার্ত্তা, গ্ল্যাসগো, কুয়ালালামপুরে দী্ঘদিনের প্রোজেক্টে কাজ ক’রেছে, ও বিভিন্ন দেশের মানুষের কথা শুনেছে, সহযোগিতা ক’রেছে। 

পরমেশের সম্প্রতি প্রকাশিত গ্রন্থগুলি:-

Irreparable (May2022),

मिट गई सीमारेखा (May2022),<

Read More...

Achievements