You cannot edit this Postr after publishing. Are you sure you want to Publish?
Experience reading like never before
Sign in to continue reading.
Discover and read thousands of books from independent authors across India
Visit the bookstore"It was a wonderful experience interacting with you and appreciate the way you have planned and executed the whole publication process within the agreed timelines.”
Subrat SaurabhAuthor of Kuch Woh Pal“সবাই রাজা” কথাটা গনতন্ত্রের প্রজাদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে। বইতে কোন ভেদাভেদ ছাড়া পৃথিবীর যেকোন মানুষ কিভাবে 100 বাঁচতে পারে? শূন্য বয়স থেকে শেষ জীবন পর্যন্ত বাঁচার খরচ কিভাবে হিসেব করা সম্ভব? এই খরচ কিভাবে উপার্জন করা সম্ভব? কিভাবে সমস্যা অতিক্রম করতে হয়?সুখ ও ভালোবাসা কি? পৃথিবীতে অধিকার হাসিলের কত রকম কৌশল রয়েছে?কিভাবে মানব সন্তানকে মানুষ করতে হবে? কিভাবে নিজের জীবন, পরিবার, সমাজ ও বিশ্বে প্রতিষ্ঠা সম্ভব? তা লেখা রয়েছে।
বইয়ের বিষয় সূচীতে রয়েছে-(“আমরা সবাই রাজা, মানুষের জীবনকাল, চক্রব্যুহ বেষ্টিত জীবন, জীবনযাত্রার ইতিহাস, ঈশ্বানুরাগ, তোমার অস্তিত্ব, আত্মপরিচয়, মানব শরীর. শরীর ও বিজ্ঞান, অতীত জীবনের গল্প, আমাদের পৃথিবী, আর্তনাদ, তোমার প্রতিপক্ষ. আলোর প্রকাশ, মস্তিষ্কময় জীবন, জীবন ও যৌবন, পরাক্রম, অক্ষমতার ইতিহাস, পূর্ণাঙ্গ জীবন সমীক্ষা, প্রচলিত সংষ্কার, সংষ্কার বিধি, সংষ্কার প্রথা, পিতামাতার প্রত্যাশা, শিক্ষা দানের গুরুত্ব ও রাজত্ব কায়েম”।) লেখকের অনুরোধ পাঠক এই বইটি পড়ে লেখাগুলির মূল্যায়ন করুন ও সতর্ক জীবনযাপন করে নিজের জীবনকে সার্থক করে তুলুন।
মৃগাঙ্ক শেখর রায়
লেখক অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলায় 1954 সালে জন্মগ্রহন করেন। সে সময় তাঁর গ্রামটি পাকা বা কাঁচা রাস্তার সঙ্গে যুক্ত ছিল না। তাই গ্রামের মানুষ পায়ে হেঁটে সহরে আসতেন। লেখক চার বছর বয়সে মেদিনীপুর শহরে পিতার সংগে আসার সূযোগ পেয়ে ছিলেন। তখন সবে সাত বছর পূর্বে ভারত স্বাধীন হয়েছে। দেশে শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা কম ছিল। সকল মানুষ শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারতো না। গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান ও চিন্তাধারা লেখকের জীবনকে প্রভাবিত করেছিল। তাই তিনি নিজের চেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার প্রয়াস করেছিলেন। তিনি অধ্যয়ন কালে নিজ গ্রামে একটি ক্লাব ও পাঠাগার গড়ে তুলেন। ক্লাবটির নাম ছিল ফতেপুর দুরন্ত সংঘ ও সাধারন পাঠাগার। সেখানে অধ্যয়ন ও গ্রাম বাসীর সমস্যা মিটানো হত।
1975 সালে তিনি অধ্যয়নের জন্য মেদিনীপুর ফিরে আসেন এবং কৈবল্যদায়িনী কলেজ অফ কমার্স কলেজে ভর্ত্তি হন। কিন্তু তাঁর শিক্ষা, আদর্শ ও সিদ্ধান্ত গ্রহনের অভ্যেস সবার মন জয় করতে পারতো না। তিনি শিক্ষার আদর্শ ও প্রাত্যহিক জীবনের অভিজ্ঞতার মধ্যে কোন মিল খুঁজে পাননি। তাই সংঘাত জীবনের প্রতি মুহুর্তে তাকে আলিঙ্গন করতো। তিনি দীর্ঘকাল স্থানীয় পত্রিকাগুলিতে সাংবাদিকতা করতেন। তাঁর নিজস্ব প্রকাশন “ঘটনার পর” পাক্ষিক পত্রিকা ছোটবাজার থেকে প্রকাশিত হত।
এরপর 1994 সালে তিনি “দি ওয়েভ অব এনভাইরনমেন্ট” এর ডিরেক্টর পদে নিযুক্ত হন ও শহর থেকে পুরাতন শৌচালয় উচ্ছেদের আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের ফলে তিনি সহর থেকে প্রায় তিন হাজারের অধিক পুরাতন শৌচালয় উচ্ছেদ করে নূতন শৌচালয় স্থাপন ও মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সহায়তা করেন।
সে সময় তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রকের সহায়তায কংসাবতীর তীরে সরকারী ও বেসরকারী জমিতে পাঁচ লক্ষ বৃক্ষ রোপন করেন। এরপর বিভিন্ন সমাজসেবী সমগঠনও তাঁর কাজে উৎসাহিত হয়ে নিজেরাই এন, জি, ও গড়ে তুলেন। পরে তিনি ছায়া প্রসাশনের বেআইনি পরিস্থিতি অতিক্রম করতে ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তরগুলির কাজের বৈধতা যাচাই করতে একটি মানবাধিকার সংস্থা গঠন করেন। সংস্থার নাম রাখা হয়, “হিউম্যান রাইটস প্রোটেকশন সার্ভিস এ্যাণ্ড এ্যানালাইসিস উইংস”। সংগে সংগে সদস্য জনগনকে প্রশিক্ষিত করতে তিনি ঝাড়গ্রামের বহড়াকোঠায় “ন্যাশন্যল হিউম্যান রাইটস কলেজ” স্থাপন করেন।
তিনি সাংবাদিকতায় যুক্ত থাকার কারনে সারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের সংগে যুক্ত হতে পেরেছিলেন। পরে 2003 সালে তিনি নূতন দিল্লী স্থিত “ভারত পোষ্ট” নামক একটি হিন্দী পত্রিকার সাব-এডিটর হিসাবে কর্মরত হন। সাংবাদিকতায় দীর্ঘ তিরিশ বছর যুক্ত থেকে তিনি সমাজের ভূলত্রুটি গুলি অনুভব করতে পেরে ছিলেন। তাঁর রচিত পুস্তক গুলির মধ্যে ছেঁড়া জাল, তৃতীয় নয়ন, মানবাধিকার, সমাজ ও বিজ্ঞান, ইত্যাদি অন্যতম।
The items in your Cart will be deleted, click ok to proceed.